বিএনপি ভোটেও ফেল, হরতালেও ফেল
বিভুরঞ্জন সরকার
প্রকাশিত: ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০
সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে ১ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের ফলাফলে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটেনি। ঢাকা উত্তরে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের আতিকুল ইসলাম। দক্ষিণে শেখ ফজলে নূর তাপস। বিএনপি থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়ে পরাজয়বরণ করেছেন উত্তরে তাবিথ আউয়াল এবং দক্ষিণে ইশরাক হোসেন।
তবে এবার বিএনপি প্রার্থীরা নানা ধরনের অভিযোগ উত্থাপন সত্ত্বেও শেষপর্যন্ত ভোটের লড়াইয়ে ছিলেন। মাঝপথে রণেভঙ্গ দেননি। এবারের নির্বাচনে এটা একটি উল্লেখ করার মতো ইতিবাচক দিক। কিন্তু ভোটার উপস্থিত করার ক্ষেত্রে বিএনপির মনোযোগ ছিল বলে মনে হয় না। অবশ্য আওয়ামী লীগও হয়তো বেশি ভোটার উপস্থিতি চায়নি। এক ধরনের নিয়ন্ত্রিত নির্বাচনের ব্যাপারে দুই দলেরই অঘোষিত ঐক্য ছিল বলে মনে করার যুক্তিসঙ্গত কারণ আছে।
নির্বাচনের আগে একাধিক লেখায় বলেছিলাম যে, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করছে জয়ের জন্য। আর বিএনপির লক্ষ্য নির্বাচনকে বিতর্কিত করা, বিজয় অর্জন নয়। দুই দলেরই টার্গেট পূরণ হয়েছে। আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছে। বিএনপি বিতর্কের মধ্যেই আছে। বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ভোটারের কম উপস্থিতি।
এই যে ভোট দিতে মানুষের আগ্রহ কমে গেল, তার জন্য দায়ী কে বা কী, তা খুঁজে বের করা দরকার। ভোটাররা ভোটকেন্দ্র বিমুখ হলে গণতন্ত্রের জন্য তা সুখবর নয়। ভোটের প্রতি মানুষের আস্থা একদিনে কমেনি। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম করে, অনেক আত্মদান, রক্তদানের পর আমরা দেশে গণতন্ত্র কায়েম করলেও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও সংহত করার ক্ষেত্রে আমাদের সাফল্য নেই। বরং দিন দিন আমরা এক জটিল অবস্থার দিকে ধাবিত হচ্ছি। রাজনৈতিক দলগুলো জনমতের প্রতিফলন ঘটিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় থাকা বা যাওয়ার চেয়ে কৌশলের খেলায় মেতে উঠেছে।
বিএনপি যেহেতু অগণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে অর্থাৎ হত্যা-সন্ত্রাস-সহিংসতার মাধ্যমে সরকারকে নাকাল-নাজেহাল করতে চায় সেহেতু সরকার তথা আওয়ামী লীগও বিএনপিকে দাবিয়ে রাখতে শক্তি প্রয়োগের কৌশল নিয়ে অগ্রসর হয়। ক্ষমতায় না থাকলে লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়, তাই ক্ষমতায় থাকার জন্য নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন ব্যবস্থার আশ্রয় নিতে দ্বিধা করা হচ্ছে না। অবাধ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ জিতবে না- ক্রমাগত এই প্রচারণা আওয়ামী লীগকে অবাধ নির্বাচনের ব্যাপারে সন্দিহান করে তুলেছে। আওয়ামী লীগ এবং তার সমর্থকরা মনে করেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশে মৌলবাদ-ধর্মীয় উগ্রবাদের বিকাশ ঘটবে। বিএনপি-জামায়াতের অতীত শাসন এই ধারণার পক্ষে রায় দেয়।
দেশকে সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় থাকা দরকার- এটা বাইরের দুনিয়ার অনেক দেশও মনে করে বলেই আওয়ামী লীগ তার পছন্দমতো ভোটব্যবস্থা চালু করেও এক ধরনের মার্জনা পেয়ে যাচ্ছে। বিএনপি সময় ও পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে চলতে পারছে না। তাই জয়ের বন্দরে পৌঁছাতে গেলে বিএনপিকে তার রাজনীতি বদলাতে হবে। জামায়াতের প্রশ্নে প্রকাশ্যে অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে। নয়েও আছি, ছয়েও আছি করে বাংলাদেশের কিছু মানুষকে বিভ্রান্ত করা গেলেও জঙ্গিবাদ নিয়ে আতঙ্কিত বিশ্বসম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করা যাবে না।
মুজিববর্ষ উদযাপনের প্রাক্কালে ঢাকার মতো গুরুত্বপূর্ণ নগরীর মেয়র পদে আওয়ামী লীগ জয়ের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবে- সেটাই ছিল প্রত্যাশিত। যারা অন্য কিছু ভেবেছিলেন, তারা আসলে কল্পলোকের বাসিন্দা। রাজনীতির কঠিন জমিতে যারা হাঁটাচলা করেন, যারা সরকার ও সরকারি দলের রাজনৈতিক কৌশল ধারাবাহিকভাবে অনুসরণ করেন তাদের এটা অজানা নয় যে, আওয়ামী লীগ এখনই পরাজিত হওয়ার জন্য প্রস্তুত নয়। আবার বিএনপির ভেতর-বাহির যারা জানেন, তাদেরও অজানা নয় যে, বিএনপি যতই জনপ্রিয়তার বড়াই করুক না কেন, বাস্তবে তাদের পায়ের নিচে শক্ত মাটি নেই।
তাছাড়া বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণা কৌশলও ছিল ত্রুটিপূর্ণ। শুরু থেকেই বিএনপি প্রচারণা চালিয়ে আসছে যে তাদের জিততে দেয়া হবে না। জেনে শুনে তারা বিষপান করেছে। এসব বলে একদিকে তারা দলীয় কর্মী-সমর্থকদের মনোবল দুর্বল করে দিয়েছে, অন্যদিকে ভোটারদের মনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। ‘ভোট দিয়ে কী হবে, জিতবে তো আওয়ামী লীগ বা নৌকা’- এই প্রচারণা যদি অব্যাহতভাবে চালনা হয় তাহলে তা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে উৎসাহিত করে না। ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে ৩০ শতাংশের কম হওয়ার পেছনে বিএনপি এবং বিএনপি অনুরাগীদের নেতিবাচক প্রচারণা একটি বড় কারণ ছিল বলে মনে হয়। বিএনপির প্রচারণা ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে কোনোভাবেই উৎসাহিত করেনি।
ইভিএমের বিরোধিতাও বিএনপির জন্য সুবিধা দেয়নি। জনসমর্থন নিয়ে বিএনপি যে অহঙ্কার করে ঢাকার দুই সিটি নির্বাচন তা ভুল প্রমাণ করেছে। মানুষ দলে দলে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নীরবে নিজ নিজ ভোটাধিকার প্রয়োগ করলে বিএনপির দাবি সত্য বলে ধরে নেয়া যেত। ঢাকা শহরে সব ভোটারের দলীয় পরিচয় শনাক্ত করা সহজ নয়। বিএনপি সমর্থকদের কপালে ধানের শীষ চিহ্ন আঁকা নেই। তাই চিনে চিনে বিএনপির ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেয়ার কাহিনী বিশ্বাসযোগ্য নয়। একটি অনিয়মের খবর অসংখ্য মিডিয়ায় প্রচার হওয়ায় মনে হয় নির্বাচনে বুঝি কোনো ভোটারই ভোট দিতে পারেননি। কিন্তু অবস্থা মোটেও তেমন নয়।
আমার নিজের অভিজ্ঞতা হলো, যারা ভোট দিতে চেয়েছেন তারা দিতে পেরেছেন। তার মানে কি এই যে ভোট খুব ভালো হয়েছে? না, অবশ্যই ভালো ভোট হয়নি। যে নির্বাচনে ৭০ শতাংশের বেশি ভোটার ভোটদানে বিরত থাকেন তাকে কোনোভাবেই ভালো বা আদর্শ নির্বাচন বলা যায় না। আবার এটাও ঠিক যে, অতীতের একটি নির্বাচনও পাওয়া যাবে না যেখানে জাল ভোটসহ কোনো না কোনো অনিয়ম হয়নি। বিএনপির জনসমর্থনের বায়বীয় অবস্থা ভোটে যেমন প্রতিফলিত হয়েছে, ভোটের পরের দিন বিএনপির ডাকা হরতালেও তা স্পষ্ট হয়েছে। মানুষ যদি ভোট-অনিয়মের বিরুদ্ধে খুব রুষ্ট হতো, বিক্ষুব্ধ হতো তাহলে হরতালে সব কিছু স্বাভাবিক থাকত না। জনজীবনে হরতালের সামান্য বিরূপ প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। হরতাল ডেকে দলের নেতারা রাজপথে নামেননি। এমন একটি অকার্যকর হরতাল বিএনপির সাংগঠনিক দুর্বলতাকেই প্রকট করে তুলেছে। অনেককে তাই বলতে শোনা গেছে, বিএনপি ভোটেও ফেল, হরতালেও ফেল।
কিন্তু যা হয়েছে তা কি স্বাভাবিক? নির্বাচনের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরে না আসলে কীভাবে গণতন্ত্র চর্চার পথ প্রসারিত হবে। আমরা সুড়ঙ্গের শেষে আলোর রশ্মি দেখতে চাই, নাকি হারিয়ে যেতে চাই অন্ধকার চক্রব্যুহে? পারস্পরিক দোষারোপের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে সত্য সন্ধানী হওয়ার কোনো বিকল্প আমাদের সামনে নেই।
লেখক: জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।
নওগাঁ দর্পন- উপজেলা নির্বাচনে দেড় লাখ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- টিসিবির পণ্য আজ থেকে বিক্রি শুরু
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং
- বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- টাঙ্গাইল শাড়ির স্বত্ব রক্ষায় ভারতে আইনজীবী নিয়োগ
- গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- নওগাঁ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন
- পোরশায় হিটস্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
- মহাদেবপুরে বাস চাপায় শিশুর মৃত্যু
- রাণীনগরে জুয়ার আসরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে তিনজনকে কারাদন্ড
- রাণীনগরে ট্রেজারী বিল বিতরণ
- রাণীনগরে সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ ৯ জন গ্রেপ্তার
- সারা দেশে কালবৈশাখীর সতর্কতা জারি
- ভালো কাজের সওয়াব যেভাবে সাত শ গুণ বৃদ্ধি পায়
- ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচলে বন্ধ থাকবে ১৫০ উপজেলায়
- অবশেষে ‘অবৈতনিক’ হচ্ছে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর
- হাওরে ধান কাটা হলো সারা, কৃষক পরিবারে স্বস্তির হাসি
- সংকটেও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ রোল মডেল
- সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হবে গভর্নর
- সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে
- প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য রেমিট্যান্স কার্ড প্রবর্তনের সুপারিশ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- প্রত্নসম্পদের ক্ষতি করলে ১০ বছর কারাদণ্ড
- মেয়াদোত্তীর্ণ ইউনিয়নে বসবে প্রশাসক
- রোহিঙ্গা মামলা চালাতে আর্থিক সহায়তার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- সশস্ত্র বাহিনীকে আরো উন্নত করাই আমাদের লক্ষ্য
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পেলেন ১৮১ তরুণ-তরুণী
- নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলের মৃত্যু
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- নতুন ১১ জেলা যুক্ত হচ্ছে রেল নেটওয়ার্কে
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- রাণীনগরে আগুনে পুড়লো তিনটি গরুসহ বাড়ি
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭টি ফজিলত
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- নওগাঁয় পর্যটকদের নজর কাড়ছে ‘ব্র্যান্ডিং সাপাহার’
- পতিত জমিতে বাগান করে লাভবান স্থানীয় বাসিন্দরা
- নওগাঁবাসীর জন্য ১২০ পদে সরকারি চাকরির সুযোগ
- কাঁচা এবং হাফ সেদ্ধ ডিম কি আসলেই উপকারী, যা বলছেন পুষ্টিবিদ
- মাত্র ৫ হাজার টাকায় শুরু করুন, দারুন লাভজনক এই ব্যবসাগুলো
- কবে সম্মানি ভাতা পাবেন মুক্তিযোদ্ধা শতবর্ষী বাঘা মাঝি’র!
- যে শোকে বাংলার ইতিহাস কাঁদে
- প্রেম-বিয়ে-খুন-মিন্নি এবং আমাদের বরগুনা
- Wazed Miah: An ever-shining lighthouse
- করোনা সঙ্কট: সম্মিলিত শৃঙ্খলায় আমাদের যুদ্ধ জয়
- দুঃখিত ড. জাফরুল্লাহ, আপনার উদ্দেশ্য মহৎ নয়
- করোনাকালে আমার কিছু প্রশ্ন
- করোনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের লড়াই
- অনলাইনে শিশু যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ
- ইতিহাসে আজকের এই দিনে
- করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রর উৎপাদিত কিট ও কিছু সহজ প্রশ্ন
- ‘স্বল্পমূল্যে মিলাদ পড়ানো হয়’
- আষাঢ়ের গল্প
- ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে পারছে না বিএনপি
- রোহিঙ্গারা ফুটবল, বাংলাদেশ খেলার মাঠ, চীন মূল খেলোয়াড়