আন্দোলনকারীদের যেন গ্রেফতার করা না হয়
প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২২
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, চলমান পরিস্থিতিতে আমাদের বিরোধী দল একটু সুযোগ পাচ্ছে। তারা আন্দোলন করবে, করুক। আমি আজকেও নির্দেশ দিয়েছি, খবরদার যারা আন্দোলন করছেন, তাদের কাউকে যেন গ্রেফতার বা ডিস্টার্ব না করা হয়।
গতকাল সকালে গণভবনে আওয়ামী লীগের আটটি বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা (বিএনপি) আন্দোলন করে কতটুকু সফল হবেন জানি না। তবে তারা যেভাবে করতে চাচ্ছেন, তাতে দেশের জন্য আরও ক্ষতি হবে। কিন্তু সেটা আমরা সামাল দিতে পারব, সেই বিশ্বাস আমার আছে। হয়তো আরও কিছুদিন আমাদের কষ্ট করতে হবে।
তিনি বলেন, তারা প্রধানমন্ত্রীর অফিস ঘেরাও দেবেন, আমি বলেছি, হ্যাঁ, আসতে দেব। কেননা আমরা আন্তরিকতার সঙ্গে চেষ্টা করছি দেশের জন্য কাজ করতে। মানুষ তো সেটা জানে।
বিশ্বব্যাপী চলমান মন্দার কথা উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেশে বিরোধী রাজনৈতিক দলের আন্দোলন হতে পারে। কিন্তু বাড়াবাড়ি দেশের ক্ষতির পাশাপাশি মানুষের কষ্ট বাড়াবে, যেটা তাদেরও বোঝা উচিত। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বিরোধী দলসহ নানাজনে, নানা কথা বলবে। সুযোগ নেওয়ারও চেষ্টা করবে। তবে তারা যদি এসব বেশি করতে যায়, তাহলে তার প্রভাবে মানুষের কষ্ট আরও বাড়বে। এটাও তাদের বোঝা উচিত।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আগেও বলেছি, আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে রাশিয়াকে শায়েস্তা করার জন্য। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, শায়েস্তা হচ্ছে সাধারণ মানুষ। শুধু আমরা নই, ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ প্রত্যেকটি মহাদেশের মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। জিনিসের ওপর প্রভাব পড়েছে। তিনি বলেন, আমরা শুধু ভুক্তভোগী না, সারা বিশ্বের মানুষই ভুক্তভোগী। মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে সেটা আমরা উপলব্ধি করতে পারছি। সেই কষ্ট লাঘবের জন্য আরও কী কী করা যায়, তার জন্য প্রতিনিয়ত আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা মানুষের কষ্টটা যে বুঝি না, তা না। আমাদের বিরোধীরা একটা সুযোগ পাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের তো কিছু লোক থাকেই, প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে খামোখা জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেয়। ওই ছুঁতো ধরে। সেটা হচ্ছে কিছু কিছু। হঠাৎ এত দাম তো বাড়ার কথা না প্রত্যেকটি জিনিসের। দেশের মানুষকে উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচনী ইশতেহার পূরণ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা যেটা যেটা ওয়াদা দিয়েছি, সেগুলো সম্পূর্ণ করছি। করোনাভাইরাস, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশের কোনো সমস্যা হতো না বলে জানান তিনি।
সরকারপ্রধান বলেন, যে বিষয়গুলোতে আমরা আমদানিনির্ভর সেখানে সমস্যা দেখা দিয়েছে। নিজ নিজ জমিতে সবাইকে উৎপাদন করার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের খাবারটা যেন আমরা নিজেরাই উৎপাদন করতে পারি, বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকতে যেন না হয়, সেই ব্যবস্থাটা আমাদের নিতে হবে। নিষেধাজ্ঞায় আমেরিকা ও রাশিয়ার লাভ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, রুবলের দামও বাড়ছে, ডলারের দামও বাড়ছে। বিশ্বব্যাপী রুবল ও ডলার স্টক হয়েছে। মরতেছে সব দেশের সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের জন্য চরম দুর্ভোগ। সব দেশে একই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা ও যুদ্ধে মানুষের জীবনে সর্বনাশটা ডেকে এনেছে।
আমার বাবা-মা-ভাইয়েরা কী অপরাধ করেছিল : জাতির পিতার হত্যাকান্ডের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৫ আগস্টে কারবালার থেকেও জঘন্য হত্যাকান্ড ঘটে। আমার শুধু একটা প্রশ্নই জাগে মনে, আমার বাবা-মা-ভাইয়েরা কী অপরাধ করেছিল? কেন এভাবে হত্যা করা হলো? তিনি বলেন, শূন্য হাতে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ এবং একটা প্রদেশ তাকে রাষ্ট্রে উন্নীত করা এবং এই বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ে তোলা। হাতে সময় পেলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। কোনো সম্পদ ছিল না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তিনি (বঙ্গবন্ধু) শুধু একটা কথাই বলেছিলেন, মাটি আর মানুষ হচ্ছে আমার সম্পদ। এই মাটি আর মানুষের ওপর নির্ভর করেই কিন্তু তিনি সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সেই বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশে উন্নীত করে দিয়ে যান। তাঁর লক্ষ্য ছিল, ঘুণে ধরা সমাজ ভেঙে একটা নতুন সমাজ দেবেন। এই ঔপনিবেশিক আমলের যে প্রশাসনিক কাঠামো, সেটা ভেঙে গণমুখী প্রশাসনিক কাঠামো তিনি করতে চেয়েছিলেন। গণমুখী প্রশাসনিক কাঠামো করার জন্য একটা বিরাট পরিবর্তন তিনি আনতে চেয়েছিলেন। এই গণমুখী প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলে ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করে, তিনি তৃণমূলের মানুষের কাছে ক্ষমতা দিতে চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, যে জন্য বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করলেন এবং একেকটি জেলার উন্নয়ন যাতে ওই জেলার ভিত্তিতে হয়, যাতে মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর হয়, আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয় সেই পদক্ষেপই তিনি নিলেন এবং দ্বিতীয় বিপ্লবের যে ডাকটা দিলেন, সেটার লক্ষ্যই ছিল জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা। উৎপাদন বৃদ্ধি করা, আর্থ-সামাজিক উন্নতি করা। তিনি বলেন, মনে হয় যেন, এই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কেউ যদি কোনো অবদান রাখতে যায়, তাঁকে বোধহয় বিপর্যয়ে পড়তে হয়। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। এটাই হচ্ছে আমাদের জন্য সব থেকে দুর্ভাগ্যের যে যখনই এই দেশের মানুষ একটু ভালো থাকে, ভালো অবস্থায় আসে, তখনই চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রটা শুরু হয়।
সরকারপ্রধান বলেন, একটা শ্রেণি সবসময় রয়ে গেছে এই দেশে, যারা এই দেশের মানুষের কল্যাণ হোক এটা চায় না। অর্থাৎ স্বাধীনতাটা অর্থবহ হোক, স্বাধীনতার সুফল বাংলার মানুষের কাছে পৌঁছাক, এখানে একটা বাধা দেওয়ার প্রচেষ্টা সবসময় আমরা দেখি। তিনি বলেন, আমাদের যে কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাক যাই আসুক, আওয়ামী লীগের বা আমাদের সহযোগী সংগঠন সবসময় তারা কিন্তু সজাগ থাকে এবং মানুষের পাশে সবার আগে দাঁড়ায়। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা। সেই সংগঠনকে সুসংহত করা, এটাই হচ্ছে আমাদের লক্ষ্য।
১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার ঘটনা বর্ণনা করে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের যখন মেয়াদকাল শেষ হয়ে যায়, তখন আমরা কিন্তু ক্ষমতা হস্তান্তর করে চলে আসি। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ পর্যন্ত আর কখনই ক্ষমতার পরিবর্তন এভাবে হয়নি শান্তিপূর্ণভাবে। প্রতিবারই কিন্তু একেকটা ঘটনার মধ্য দিয়ে ঘটেছে। এটা কিন্তু সবার একটু মাথায় রাখতে হবে। তিনি বলেন, ১৫ আগস্টের খুনিদের জিয়াউর রহমান যে শুধু ইনডেমনিটি দিয়ে, মাফ করে দিয়ে, পুরস্কৃত করেছে তা তো না। এরশাদ এসে খুনি ফারুককে প্রেসিডেন্ট ক্যান্ডিডেট করল। খালেদা জিয়া এসে আরও একধাপ ওপরে। রশিদ-ফারুক-হুদা তিনজনকে নমিনেশন। ফারুককে জেতাতে চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সেটা পারে নাই। হুদা আর রশিদকে জিতিয়ে পার্লামেন্টে বসাল। খুনি রশিদকে পার্লামেন্টের লিডার অব অপজিশনে বসাল। তার মানে এই দেশে খুনিদের সৌহার্দ্যটা কত এটা জনগণের জানা উচিত।
মানুষের সেবায় আওয়ামী লীগ সরকার সবসময় অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, দারিদ্র্যের হার কমেছে, পুষ্টি নিশ্চয়তাসহ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করা হচ্ছে। এই দেশে আমার আব্বাই শুরু করেছিলেন ভূমিহীনদের মাঝে জমি দেওয়া এবং ঘর করে দেওয়া। সেটাই আমি সম্পূর্ণভাবে করতে চাই। আশ্রয়ণ নাম দিয়ে সেটা করে যাচ্ছি। ফলে বাংলাদেশে আগামীতে একটি মানুষও ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না।
নওগাঁ দর্পন- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ
- আগামী ৬ জুন নতুন সরকারের প্রথম বাজেট
- আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত
- মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন :
- বেনজীর ও পরিবারের অর্থের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে:
- থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- যুদ্ধকে ‘না’ বলুন যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- তৃষ্ণার্ত মানুষের পাশে পত্নীতলা ১৪ বিজিবি
- বৃষ্টির জন্য পোরশায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
- পোরশায় ৩ দোকান পুড়ে ছাই
- বৃষ্টি কামনায় সাপাহারে সালাতুল ইসতিসকা আদায়
- নওগাঁয় ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষকের ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড
- নিয়ামতপুরে খাল পুনঃখনন কাজের উদ্বোধন
- নওগাঁয় আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালন
- আত্রাইয়ে বোরো ধানের সোনালী শীষে দুলছে কৃষকের স্বপ্নও
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় ধানের বাম্পার ফলন
- নওগাঁয় মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পেলেন ১৮১ তরুণ-তরুণী
- নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলের মৃত্যু
- নওগাঁয় জেলায় এখন ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আম বাগান
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- নওগাঁ থেকে যশোর-বেনাপোল ও বরিশাল-কুয়াকাটা রোডে বাস চালু
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- রাণীনগরে আগুনে পুড়লো তিনটি গরুসহ বাড়ি
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭টি ফজিলত
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- নওগাঁয় পর্যটকদের নজর কাড়ছে ‘ব্র্যান্ডিং সাপাহার’
- পতিত জমিতে বাগান করে লাভবান স্থানীয় বাসিন্দরা
- নওগাঁবাসীর জন্য ১২০ পদে সরকারি চাকরির সুযোগ
- মেঘনায় হচ্ছে তৃতীয় সেতু,দূরত্ব কমবে ঢাকার পার্শ্ববর্তী কয়েক জেলার
- সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা
- বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কাঁঠাল থেকে তৈরি হবে দই, আইসক্রিম, চকোলেট ও চিজ
- তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু চালু হচ্ছে জুনে
- কলা উৎপাদনে সহযোগিতা করবে ফিলিপাইন, আলু নিবে শ্রীলংকা
- বগুড়ার দুর্গম যমুনা চরে চাষ হচ্ছে সুপার ফুড `কিনোয়া`
- বন্দরে ভারতসহ তিন দেশের ৬ গমবাহী জাহাজ, কমতে শুরু করেছে দাম
- এসি রুমে বসে প্রথম ট্রেন চালাচ্ছেন চালকরা
- এক মাসেই ৬০ হাজার কোটি টাকার আমদানি
- সাগরে আরও একটি কূপ খননের প্রক্রিয়া শুরু
- কঁচা নদীর ওপর সেতু `দুই ঘণ্টার রাস্তা এখন দু`মিনিটের`
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- সব স্টেশনই হবে আধুনিক ও নান্দনিক
- মেট্রোরেলে চাকরি, পদ ১৩০, আবেদন ফি ৫০০