বাংলাদেশে পড়তে আগ্রহ বাড়ছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের
প্রকাশিত: ৭ নভেম্বর ২০১৮

বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আসা বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ২০১৭ সালে বিগত বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে ৩৫টি বেসরকারি বিদ্যালয়ে প্রায় দুই হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়তে আসেন। একই বছরে ৩৭টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৫০০ বিদেশি শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করেন। ২০১৬ সালে সরকারি ও বেসরকারি উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ২৮২ জন। সেই হিসাবে এক বছরে ১৫৬ জন শিক্ষার্থী বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ৪৪তম বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
শিক্ষাবিদরা বলছেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অন্যান্য দেশের তুলনায় কম খরচ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং জীবনযাত্রার ব্যয় কম হওয়ার কারণেই বিদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দিকে ঝুঁকছে।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, ২০১৭ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৪৩৮ জন। যার মধ্যে ছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ৯৭৭ জন ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ৪৬১ জন। ২০১৬ সালে এ সংখ্যা ছিল ২ হাজার ২৮২ জন। তার মধ্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ৯২৭ ও সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৫৫ জন অধ্যায়ন করেন। সে হিসাবে গত এক বছরে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫৬ জন শিক্ষার্থী বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান জাগো নিউজকে বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অন্যান্য দেশের তুলনায় কম খরচ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং জীবনযাত্রার ব্যয় কম হওয়ার বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আমাদের দেশে আসছে। তাই আমরা এই বিষয়টিতে অতিমাত্রায় মনোযোগ দিচ্ছি, যাতে বিদেশিরা সহজেই আমাদের দেশে পড়তে পারে।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, অন্যান্য দেশে যে সকল সুযোগ-সুবিধা দিয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করছে, আমাদের বাজেট কম হওয়ায় তা করা সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু আমাদের যতটুকু রয়েছে, ততটুকুই নিবেদন করে বিদেশি শিক্ষার্থী বাড়ানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
দেশি ও বিদেশি শিক্ষার্থীর আগমনে এক ধরনের মিথস্ক্রিয়া সৃষ্টি হয়ে শিক্ষার গুণগতমান পরখ করার সুযোগ আসে মন্তব্য করে উপাচার্য বলেন, ‘সহজে যেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা সকল তথ্য-সহায়তা পায় সেজন্য ঢাবির প্রশাসনিক ভবনে একটি ডেস্ক খোলা হয়েছে। নতুন করে বিদেশি মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও আবাসন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।’
ইউজিসির প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, বিশ্বের ৩৫টি দেশের শিক্ষার্থীদের পদচারণা রয়েছে এদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। উন্নত এবং উন্নয়নশীল সব দেশের শিক্ষার্থীরাই প্রতিনিধিত্ব করছেন বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয়।
উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য যেসব দেশের বিদেশি শিক্ষার্থী বাংলাদেশে অবস্থান করছে সে দেশগুলো হলো কানাডা, চীন, জর্ডান, অস্ট্রেলিয়া, মালি, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, যুক্তরাষ্ট্র, ইয়েমেন, ফিলিস্তিন, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া, তুরস্ক, উগান্ডা, সিয়েরালিওন, মালয়েশিয়া, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া, নাইজেরিয়া, আফগানিস্তান, দক্ষিণ কোরিয়া, বাহরাইন, ঘানা, জাম্বিয়া, জিবুতি, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইংল্যান্ড, ইতালি এবং ইরান। বাংলাদেশের ৯৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩২টিতে এসব দেশের বিদেশি শিক্ষার্থীরা অধ্যয়নরত ছিল।
বিদেশি শিক্ষার্থী প্রসঙ্গে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোফিজুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘বিদেশি শিক্ষার্থী বৃদ্ধির মাধ্যমে উভয়ের মধ্যে বৈশিক যোগাযোগ, ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। এতে করে মাল্টিকালচার চর্চা হয়। তবে বর্তমানে যে পরিমাণে শিক্ষার্থী আসছে তা পর্যাপ্ত নয়। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে এটি আরও বৃদ্ধি করতে হবে।’
বর্তমানে আফ্রিকা থেকে বাংলাদেশে বেশি শিক্ষার্থী পড়তে আসছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আমাদের পার্শবর্তী দেশ নেপাল, ভুটান ও ভারত থেকে আরও বেশি শিক্ষার্থী আনতে হলে সেসব দেশে শিক্ষামেলা ও প্রচার-প্রচারণা বাড়ানের প্রয়োজন রয়েছে। তাদের জন্য হোস্টেল সুবিধা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা প্রয়োজন। বিদেশি শিক্ষার্থী বেশি আসলে বিশ্ব র্যাংকিংয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যায়গুলো এগিয়ে যাবে বলে জানান তিনি।
গত আট বছরের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি ও হ্রাস পেয়েছে। তার মধ্যে ২০১০ সালে ছিল ৩৫৯ জন, ২০১১ সালে ২১০, ২০১২ সালে ৫২৫, ২০১৩ সালে ৩২৬, ২০১৪ সালে ৪৩২, ২০১৫ সালে ৫৯৩, ২০১৬ সালে ৩৫৫ এবং ২০১৭ সালে ৪৬১ জন। সেই হিসাবে তুলনামূলকভাবে ২০১৫ সালে সর্বোচ্চ সংখ্যা বিদেশি ছাত্রছাত্রীরা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ন করেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান জাগো নিউজকে বলেন, ‘অন্যান্য বছরের চাইতে ২০১৭ সালে সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম, তুলনামূলক কম শিক্ষা খরচ, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সহজতর ভর্তি প্রক্রিয়ার কারণে বিদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশমুখী হচ্ছে। তবে আমাদের দেশে যতজন এসেছে তার চাইতে ১০ গুণ শিক্ষার্থী অধ্যায়ন করা সম্ভব হবে।’
তিনি বলেন, বিশেষ করে আমাদের উত্তরাঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে ভারত, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনামে উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিকীকরণ করছে। বিদেশ থেকে যাতে শিক্ষার্থী পড়তে আসে, এজন্য নানামুখী উদ্যোগ নিচ্ছে। শিক্ষার্থী টানতে প্রতিবছর এসব দেশ থেকে প্রতিনিধি এসে উচ্চশিক্ষা ফেয়ার করছে। শুধু মালায়েশিয়ায় বাংলাদেশি ৩০ হাজার শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। তাদের কাছে বাৎসরিক এক বিলিয়ন ডলার আয় করছে দেশটি। অথচ আমরা সেখান থেকে অনেক পিছিয়ে রয়েছি।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১৭ সালে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসন সংখ্যা ছিল দেড় লাখের বেশি। এর বিপরীতে শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছিল ১ হাজার ১৯ হাজার ৭৩৫ জন। অর্থাৎ মোট আসন সংখ্যার মধ্যে প্রায় ৫০ হাজার আসন ফাঁকা থাকছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। ফাঁকা আসনগুলো বিদেশি শিক্ষার্থীর মাধ্যমে পূরণ করা গেলে তা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে বলে অভিমত দেন ইউজিসি চেয়ারম্যান।
আবদুল মান্নান বলেন, আমাদের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু তা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারছি না। উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশ একটি ভালো স্থান। এটিকে যদি আমরা ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারি হবে তবে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়বে।
বিদেশি শিক্ষার্থী বৃদ্ধিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি থেকেও বড় ভূমিকা রাখতে হবে উল্লেখ করে ইউজিসি চেয়ারম্যান, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষা ফেয়ারে অংশগ্রহণসহ প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে বিদেশি শিক্ষার্থী বাড়ানো সম্ভব। এতে শুধু আর্থিক লাভবান নয়, বিশ্বের দরবারে দেশের সুনাম বৃদ্ধি পাবে বলে জানান তিনি।
আমাদের পার্শবর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্তানে আমাদের চাইতে কম খরচে বিদেশি শিক্ষার্থীরা নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। তা রেখে কেন আমাদের দেশে আসবে-এমন প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, আমাদের কোনো উদ্যোগ ছাড়াই বিদেশি শিক্ষার্থী বাড়ছে। তাই এটিকে ধরে রাখতে নানামুখী উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।
নওগাঁ দর্পন- শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু
- ভবিষ্যতেও করোনার টিকা বিনামূল্যে দেবে সরকার
- উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ সুবর্ণ জয়ন্তীর বছরে সেরা খবর
- নওগাঁয় প্রতিবন্ধী শিশুদের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার
- ধামইরহাটে আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ১ কোটি ৯ লাখ ৮ হাজার ডোজ টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশ
- নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হলে হার্ডলাইনে যাবে সরকার
- আলজাজিরার বিরুদ্ধে মার্কিন আদালতে
- ৩০ হাজার ‘বীর নিবাস’ হবে
- দেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ১৭ লাখ
- ২৬ মার্চ ঢাকা-জলপাইগুড়ি ট্রেন উদ্বোধন করবেন হাসিনা-মোদি
- বিতর্কিত ধারাগুলোকেও জামিনযোগ্য করার চিন্তা
- খাদ্য বাসস্থান ও টিকাকে প্রাধান্য দিচ্ছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী
- জিটুপি পদ্ধতিতে ভাতা প্রদানে একাউন্ট খোলা কার্যক্রমের উদ্বোধন
- মান্দায় দুইশ বিঘা জমিতে বোরোচাষ অনিশ্চিত
- ধামইরহাটে মাদরাসা ও বিদ্যালয়ের নতুন ভবন উদ্বোধন
- মহামারিতেও বেড়েছে ১৮ শতাংশ রেমিট্যান্স
- হল খুলতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পাবে ৫০ কোটি টাকা
- টেকনাফ সীমান্ত সড়কে বসছে ডিজিটাল ডিভাইস
- ‘উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মর্যাদা নিয়ে চলবে’
- পত্নীতলায় জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন
- ধামইরহাটে জাতীয় ভোটার দিবস পালিত
- নওগাঁয় গরমে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশু রোগী বাড়ছে
- নওগাঁয় দুইদিন ব্যাপী প্রশিক্ষন কর্মশালার উদ্ধোধন
- নওগাঁয় জাতীয় ভোটার দিবস পালিত
- নওগাঁয় চাঁদা না পেয়ে চিকিৎসকের সহকারীকে ছুরিকাঘাত
- পর্যটকদের নজর কাড়বে নওগাঁর ‘অগ্রপর বিহার’
- নিরাপদ ও মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা আইন হচ্ছে
- নারীদের জন্য ‘বঙ্গমাতা পদক’
- আইসিজেতে বাংলাদেশকে দেয়া সহায়তা অব্যাহত রাখবে ওআইসি
- মান্দায় অগ্নিকান্ডে বসতবাড়ি ভস্মীভূত
- বদলগাছীতে রাতে ওয়ার্ড বয় দিনে ডাক্তার
- প্রাথমিকে দেশ সেরা প্রধান শিক্ষিকা নওগাঁর ফাতেমা খাতুন
- ভিক্ষার জমানো টাকা মসজিদে দান করলেন প্রতিবন্ধী মোজাম
- করোনা আক্রান্ত ৩ জনের দুইজন পুরোপুরি সুস্থ
- নওগাঁয় সড়ক থেকে কুড়ানো হলো ৩২ টুকরো লাশ
- ভাস্কর্য কি ইসলাম বিরোধী?
- সাপাহারে ইয়াবার বিকল্প হিসেবে ব্যাথানাশক ট্যাবলেট
- আত্রাইয়ে প্রকৃতি রুপকন্যা শিমুল বিলুপ্ত প্রায়
- ভাস্কর্য ও মূর্তি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য
- করোনাভাইরাস নিয়ে ছোট ছোট প্রশ্নের মাধ্যমে জেনে নেই উত্তর
- নওগাঁ জেলা লক ডাউন ঘোষণা করেছে জেলা
- মুজিববর্ষে মোবাইলফোনে পৌঁছে যাবে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ
- একাত্তরের কুখ্যাত অপরাধী জামায়াত নেতা সাঈদী
- বাংলাদেশকে ঝুঁকি নিতে সাহস দিচ্ছে যে তথ্য
- করোনাভাইরাস: কী করবেন, কী করবেন না
- করোনা প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার গুরুত্ব এতো!
- নজিপুর পৌরসভা নির্বাচন মেয়র-কাউন্সিলর মনোনয়ন প্রত্যাশীদের গণসংযোগ
- সাংবাদিক মনিরুজ্জামান চৌধুরীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ
- সংক্রমণ ঠেকাতে বাড়ি ফিরে যা করবেন
- নওগাঁ শহরে একরাতে ৬টি দোকানে চুরি
- মোবাইল ফোন জীবাণুমুক্ত করার ১০ নিয়ম
- রানীনগরে কাফনের কাপড় পড়িয়েও দাফন হলোনা জহুরুলের
- নওগাঁয় একটি বে-সরকারি ক্লিনিক সিলগালা, ৪টি ক্লিনিকে জরিমানা
- নিম্নমানের চানাচুর বিস্কুটের ছড়াছড়ি আত্রাইয়ের হাট বাজার
- শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি, ৯ এপ্রিল পবিত্র শবে বরাত
- শিক্ষার্থীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সঞ্চয় ১৬২৫ কোটি টাকা
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব প্রচারকারীদের খোঁজ নেওয়া হচ্ছে
- নাজাতের আশায় স্বাগত মাহে রমজান
- আত্রাই ও মান্দা উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- এসএসসি’র ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে ৪র্থ নওগাঁ
- চাকরির সুযোগ দিচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ
- এসএসসিতে দেশসেরা ফলাফল অর্জন করেছে রাজশাহী
- সারাদেশে একযোগে সরকারি স্কুলের ভর্তি পরীক্ষা
- আজকের এই দিনে : ২০ নভেম্বর ২০১৮
- ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা
- পাঠ্যপুস্তক বিতরণ নিশ্চিত
- এইচএসসি ফরম পূরণের সময় বাড়ল
- শিক্ষকরা বাড়তি টাকা নিলে অভিযোগ করুন দুদকে
- পিইসিতে পাস ৯৭.৫৯% ইবতেদায়িতে ৯৭.৬৯%
- বেড়েছে পাসের হার, কমেছে জিপিএ ৫
- সাপাহারে শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়নে নৌকার পক্ষে শিক্ষক সমাজ
- মহাজোটের ১০বছর, নওগাঁয় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সাফল্য
- বাংলাদেশে পড়তে আগ্রহ বাড়ছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের
- ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ