জুলিও কুরি পদকে ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়েছিলেন ‘বিশ্ববন্ধু’
প্রকাশিত: ২২ মে ২০২০
জুলিও কুরি পদকে ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়েছিলেন ‘বিশ্ববন্ধু’
পরাধীনতা থেকে স্বাধীনতা পেয়েছিলো বাঙ্গালী জাতি। পাকিস্তানীদের শাসন, শোষণ এবং নিপীড়ন থেকে মুক্তি দিতে ৭ কোটি মানুষের ত্রাতা হিসেবে এসেছিলেন সর্বকালের সেরা পুরুষ , ক্ষণজন্মা , বাঙ্গালী জাতির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
মহান মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করেন।
শোষিত ও নিপীড়িত জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে তথা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় তার অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১০ অক্টোবর ১৯৭২ ফিনল্যান্ডের হেলসিংকিতে বিশ্বশান্তি পরিষদ এক ইশতেহারে বাঙ্গালী জাতির পিতা , গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও শান্তি আন্দোলনের পুরোধা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্বশান্তি পরিষদের সর্বোচ্চ সম্মান ‘জুলিও কুরি’পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
ফ্যাসিবাদবিরোধী, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামকে বিশ্ব মানবতার ইতিহাসে চির অম্লান করে রাখার লক্ষ্যে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৭৩ সালের ২৩ মে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদান করে।
বিশ্বশান্তি পরিষদের উদ্যোগে ঢাকায় অনুষ্ঠিত এশীয় শান্তি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুকে ‘জুলিও কুরি’ওইদিন পদক প্রদান করেন বিশ্বশান্তি পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল রমেশ চন্দ্র।
‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব , কারো সঙ্গে বৈরিতা নয় এবং সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান’কে বঙ্গবন্ধু তার পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন ।
বিশ্বশান্তি পরিষদের শান্তি পদক জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ। এটি ছিল বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় তার অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। আর এই পদক ছিলো বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান।
বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদক অর্জন আপামর বাঙালির এক বিরল সম্মান। এ মহান অর্জনের ফলে জাতির পিতা পরিণত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু থেকে বিশ্ববন্ধুতে। কিন্তু এ প্রাপ্তি বা অর্জন দেশি-বিদেশি অনেকের কাছেই চোখের বালি বা ঈর্ষণীয় বিষয় ছিল।
একটি ছোট্ট দেশ তাও অনুন্নত তৃতীয় বিশ্বের অন্যতম দরিদ্র দেশ, এ গরিব মানুষের এত শান্তির দরকার কী? ধনী বিশ্বের আশঙ্কা হচ্ছে, গরিব মানুষদের শান্তি নিশ্চিত করা হলে তার নিজের সুখ শান্তির ঘাটতি হয়ে থাকে। তাই ধনী বিশ্বের প্রচণ্ড ক্ষোভ আর ঈর্ষা ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রতি।
১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ছিল মানব জাতির ইতিহাসে এক নিষ্ঠুর ও নির্মম হত্যাকাণ্ড। এ এক কলঙ্কিত ইতিহাস, পাপ-পঙ্কিল অধ্যায়। সেই বিকৃত ইতিহাস ও অধ্যায়ের বলি হয়েছেন আমাদের মহান নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৪৮ ও ’৫২ সালে কারাবরণ করেন। পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বৈষম্য, সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালির ওপর নির্যাতন, নিপীড়ন শেখ মুজিব মেনে নিতে পারেননি।
ঢাকার রোজ গার্ডেনে ১৯৪৯ সালের ২৩ ও ২৪ জুন তারিখে অনুষ্ঠিত কনভেনশনে নতুন দল গঠন করা হয়- আওয়ামী মুসলিম লীগ। জেলে থাকা অবস্থায় সেই কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন শেখ মুজিবুর রহমান।
যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে তিনি মুসলিম লীগের প্রভাবশালী নেতা ওয়াহিদুজ্জামানকে গোপালগঞ্জ আসনে তেরো হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। কনিষ্ঠতম সদস্য শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি ও বনমন্ত্রী হিসেবে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত হন।
১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমান ৬ দফা দাবি পেশ করেন। সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ আওয়ামী লীগের ৬ দফা অন্তর্ভুক্ত করে ১৯৬৯ সালের ৪ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করে তাদের ১১ দফা দাবিনামা পেশ করে।
গণআন্দোলন যখন গণঅভ্যুত্থানের রূপ নেয়, তখন ২২ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবসহ ৩৫ জন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে মুক্তি লাভ করেন।
ছাত্র-জনতার তীব্র দাবির মুখে ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে স্বৈরশাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান সাধারণ নির্বাচন দিতে বাধ্য হন। ঐতিহাসিক সাধারণ নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে।
ক্ষমতা হস্তান্তর না করে ১৯৭১-এর ১ মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করা হয়। মানুষ সর্বাত্মক আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হতে থাকে।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের বিশাল জনসভায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শেখ মুজিব বললেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মূলত স্বাধীনতা ঘোষণা দেন।
২৫ মার্চ রাত ১২টার পর শেখ মুজিবকে গ্রেপ্তার করা হয়। দীর্ঘ ৯ মাসের যুদ্ধ শেষে পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হলে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
কোটি কোটি বাঙালির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে শেখ মুজিবকে মুক্তি দেয়া হয় ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি। ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন জনগণের নেতা বঙ্গবন্ধু।
বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর বিশ্ব শান্তি ও জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের অগ্রদূত বঙ্গবন্ধুকে বিশ্ব শান্তি পরিষদের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রদান এক বিরল ঘটনা।
বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় তখন বিশ্ব পরিস্থিতি, শান্তি, প্রগতি, গণতান্ত্রিক শক্তিগুলোর এবং গণতন্ত্র ও জাতীয় মুক্তি আন্দোলনের অনুকূলে পরিবর্তিত হয়েছিল।
এ সময় উপমহাদেশে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের ভেতর সৎ প্রতিবেশীমূলক সম্পর্ক স্থাপন ও উপমহাদেশে শান্তির সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়।
মুক্তিযুদ্ধের কালপর্বে ভারত-সোভিয়েত শান্তি, মৈত্রী ও সহযোগিতা-চুক্তি ১৯৭১ এবং বাংলাদেশ-ভারত শান্তি, মৈত্রী ও সহযোগিতা-চুক্তি ১৯৭২, বাংলাদেশের মৈত্রী-সম্পর্কে এই উপমহাদেশে উত্তেজনা প্রশমন ও শান্তি স্থাপনের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল।
পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়াশীল নীতির বিপরীতে বঙ্গবন্ধু সরকার কর্তৃক জোট নিরপেক্ষ নীতি অনুসরণ এবং শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান গ্রহণের নীতির ফলে বাংলাদেশ বিশ্ব সভায় একটি ন্যায়ানুগ দেশের মর্যাদা লাভ করে।
সবার প্রতি বন্ধুত্বের ভিত্তিতে বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘পৃথিবীর বৃহত্তম শক্তি যে অর্থ ব্যয় করে মানুষ মারার অস্ত্র তৈরি করছে, সেই অর্থ গরিব দেশগুলোকে সাহায্য দিলে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা হতে পারে।’
সেই পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর চিলির রাজধানী সান্তিয়াগোতে বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভায় বাঙ্গালী জাতির মুক্তি আন্দোলন এবং বিশ্ব শান্তির সপক্ষে বঙ্গবন্ধুর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদানের জন্য শান্তি পরিষদের মহাসচিব রমেশ চন্দ্র প্রস্তাব উপস্থাপন করেন।
পৃথিবীর ১৪০টি দেশের শান্তি পরিষদের ২০০ প্রতিনিধির উপস্থিতিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশ্বের মুক্তিকামী, নিপীড়িত, মেহনতি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা। শান্তি, সাম্য, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন। জেল, জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করেছেন।
তার অতুলনীয় সাংগঠনিক ক্ষমতা, রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা, মানবিক মূল্যবোধ, ঐন্দ্রজালিক ব্যক্তিত্ব বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ করে। তার নির্দেশে বাঙালি জাতি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে, অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের।
এ সম্মান পাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু নিজেই বলেছিলেন, ‘এ সম্মান কোন ব্যক্তি বিশেষের জন্য নয়। এ সম্মান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মদানকারী শহিদদের, স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানীদের। ‘জুলিও ক্যুরি’ শান্তিপদক সমগ্র বাঙালি জাতির।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদকে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে ঘোষণা করেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংঘাতময় পরিস্থিতি উত্তরণে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন করেন।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুই নিজের জীবনকে সারাটা জীবনই তুচ্ছ করে গেছেন। যেখানেই মানবতার অবক্ষয় দেখেছেন সেখানেই তিনি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছেন, সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন, বিশ্ব বিবেককে জাগানোর চেষ্টা করেছেন এবং বিশ্বসভায় তাদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
ম্যারি কুরি ও পিয়েরে কুরি ছিলেন বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী। রেডিওলজির ওপর উইলিয়াম রঞ্জেনের আবিষ্কারের পথ ধরে কুরি দম্পতি তাদের গবেষণা চালিয়ে যান এবং পলোনিয়াম ও রেডিয়ামের মৌল উদ্ভাবন করেন। তাদের উদ্ভাবন পদার্থবিদ্যায় এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করে।
বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে এই বিজ্ঞানী দম্পতির মহান অবদান চিরস্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫০ সাল থেকে ফ্যাসিবাদবিরোধী, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে, মানবতার কল্যাণে শান্তির সপক্ষে বিশেষ অবদানের জন্য বরণীয় ব্যক্তি ও সংগঠনকে জুলিও কুরি শান্তি পদকে ভূষিত করে আসছে।
বঙ্গবন্ধুর আগে যারা জুলিও কুরি শান্তি পদক লাভ করেছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- ফিদেল ক্যাস্ট্রো, হো চি মিন, ইয়াসির আরাফাত, সালভেদর আলেন্দে, নেলসন ম্যান্ডেলা, ইন্দিরা গান্ধী, মাদার তেরেসা, কবি ও রাজনীতিবিদ পাবলো নেরুদা, জওহরলাল নেহেরু, মার্টিন লুথার কিং, নিওনিদ ব্রেজনেভ প্রমুখ।
১৯৭৩ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ওই এশীয় শান্তি সম্মেলনের ঘোষণায় এই উপমহাদেশে শান্তি ও প্রগতির শক্তিগুলোর অগ্রগতি নিশ্চিত করে। বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক জুলিও কুরি পদকে ভূষিত স্বাধীনতার প্রাণপুরুষ ও বাংলাদেশের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আজ আমাদের মাঝে নেই, সাম্রাজ্যবাদের নীলনকশা অনুযায়ী এক ঘৃণ্য ঘাতকচক্র ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতের অন্ধকারে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে।
বঙ্গবন্ধু আজ উপস্থিত না থাকলেও তার মহান আদর্শ, উদ্দেশ্য এবং তার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ আছে। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের মধ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন, চিরকাল বেঁচে থাকবেন। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে তার সুযোগ্য উত্তরসুরির হাত ধরে।
নওগাঁ দর্পন
- ঈদযাত্রায় যুক্ত হবে বিআরটিসির ৫৫০ বাস
- শহীদ বুদ্ধিজীবী স্বীকৃতি পাচ্ছেন ১১৮ জন
- ঐতিহাসিক চুক্তি ॥ একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কয়লা তোলার উদ্যোগ
- আসছে ১৫০০ টন ভারতীয় পিঁয়াজ
- প্রশাসনে গতি বাড়ানোর উদ্যোগ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণা অনুদান করমুক্ত
- রমজানে জাল নোট প্রতিরোধে বিশেষ নির্দেশনা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের
- অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে সোমালিয়া ও আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী
- ইইউতে জিএসপি সুবিধা নিয়ে সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- রোহিঙ্গাদের জন্য ইউএনডিপি’র বড় তহবিল গঠনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- জনগণ পক্ষে সরকার পতন সম্ভব নয়
- নওগাঁয় সংগ্রামী সাবিনার পাশে মালিশা ফাউন্ডেশন
- নওগাঁয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
- দ্বন্দ্ব ঘোচাতে সংগঠন গতিশীল করার কৌশল আ.লীগের
- সংস্কারে ব্যাংক খাতের নবযাত্রা
- রিটার্নের প্রমাণপত্র না ঝুলালে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা
- রেলের ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে না: রেলমন্ত্রী
- বিশেষ তারল্য সহায়তায় ঘাটতি কাটিয়ে উঠছে ইসলামি ধারার পাঁচ ব্যাংক
- অক্টোবরে পায়রা বন্দরের প্রথম টার্মিনাল উদ্বোধন
- অসাম্প্রদায়িক চেতনায় দেশ গড়তে হবে
- ঢাকায় আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী
- চাঙ্গা অর্থনীতি ॥ ঈদ সামনে রেখে
- জন্মদিন উদযাপিত : বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়
- গাজায় শিশুহত্যা চলছে, কোথায় বিশ্বমানবতা
- নিয়ামতপুরে খালে পোলো দিয়ে মাছ ধরার উৎসব
- সাপাহারে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন
- আত্রাইয়ে আগুনে কপাল পুড়লো কৃষক পরিবারের
- মহাদেবপুরে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন
- মান্দায় বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত
- আত্রাই নদীর তীরে ‘ মরিচ চাষে ` অভাবনীয় সাফল্য
- নওগাঁয় মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ট্যাব বিতরণ কার্যক্রম শুরু
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- অসহায়দের বাড়ি বাড়ি ইফতার বাজার পৌঁছে দিচ্ছে নজিপুর পরিবার
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- রানীনগরে রমযান মাসে টিসিবি পণ্যে স্বস্তি ফিরেছে নিম্মআয়ের পরিবারে
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- জুনেই ট্রেন চলবে পদ্মায়
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় ধানের বাম্পার ফলন
- নওগাঁয় জেলায় এখন ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আম বাগান
- নওগাঁয় তরুণীদের পছন্দের শীর্ষে ‘নায়রা’
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- বঙ্গবাজারে আগুনের সূত্রপাত যেভাবে
- সাপাহারের বরেন্দ্রভূমিতে মালবেরি চাষ
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁ থেকে যশোর-বেনাপোল ও বরিশাল-কুয়াকাটা রোডে বাস চালু
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- নওগাঁ মেডিকেল শিক্ষার্থীদের তাক লাগানো রেজাল্ট
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- সৌদির আজওয়া ও মরিউম খেজুর চাষ হচ্ছে নওগাঁয়
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- মেঘনায় হচ্ছে তৃতীয় সেতু,দূরত্ব কমবে ঢাকার পার্শ্ববর্তী কয়েক জেলার
- সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা
- বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কাঁঠাল থেকে তৈরি হবে দই, আইসক্রিম, চকোলেট ও চিজ
- তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু চালু হচ্ছে জুনে
- কলা উৎপাদনে সহযোগিতা করবে ফিলিপাইন, আলু নিবে শ্রীলংকা
- বগুড়ার দুর্গম যমুনা চরে চাষ হচ্ছে সুপার ফুড `কিনোয়া`
- বন্দরে ভারতসহ তিন দেশের ৬ গমবাহী জাহাজ, কমতে শুরু করেছে দাম
- এসি রুমে বসে প্রথম ট্রেন চালাচ্ছেন চালকরা
- এক মাসেই ৬০ হাজার কোটি টাকার আমদানি
- সাগরে আরও একটি কূপ খননের প্রক্রিয়া শুরু
- কঁচা নদীর ওপর সেতু `দুই ঘণ্টার রাস্তা এখন দু`মিনিটের`
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- সব স্টেশনই হবে আধুনিক ও নান্দনিক
- মেট্রোরেলে চাকরি, পদ ১৩০, আবেদন ফি ৫০০