ঘূর্ণিঝড় ও মহামারীতেও কিভাবে আমরা লক্ষ মানুষকে নিরাপদ রেখেছি
প্রকাশিত: ৪ জুন ২০২০
গত মে মাসে ভারত মহাসাগরের উপরে যখন ঘূর্ণিঝড় আম্ফান দেখা দিল, তখন সময় নষ্ট করার সুযোগ ছিল না। কিন্তু সামাজিক দূরত্বের কথা মাথায় রেখে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রগুলো তৈরি করেনি বাংলাদেশ। আর সে কারণেই আম্ফানের কারণে নতুন চ্যালেঞ্জ, কীভাবে ২৪ লাখ মানুষকে করোনার মহাবিপদে না ফেলেও ঝড়ের মতো ধ্বংসাত্মক পথ থেকে সরিয়ে নেওয়া যায়।
ওই সময়ের মধ্যে এত মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এমনিতেই এধরনের পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ সহজে নিজের আবাসস্থল ছেড়ে যেতে চায়না। চ্যালেঞ্জটা আরো জটিল আকার ধারণ করলো যখন মানুষ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের ভয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে চাইছিলো না। মানুষকে আশ্বস্ত করতে হয়েছিলো যে আশ্রয়কেন্দ্রে ভাইরাসের সংক্রমণ যেন না হয় সেই ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা হয়েছে।
আম্ফানের পূর্বাভাস পাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই ৪ হাজার ১৭১টি আশ্রয় কেন্দ্রের পাশাপাশি বাংলাদেশকে প্রায় সাড়ে দশ হাজার অতিরিক্ত আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করতে হয়েছে শুধু সামাজিক দূরত্বের কথা মাথায় রেখে। এই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপকূলীয় অঞ্চলে ৭০ হাজারের বেশি ‘ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি’ স্বেচ্ছাসেবীকে একত্রিত করা হয়েছিল। মাস্ক, পানি, সাবান এবং স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়েছিল আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে। এ সময় পোশাক শিল্পগুলোতে বাতিল হওয়া বৈদেশিক রফতানি আদেশের বদলে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী তৈরিতে উৎসাহিত করা হয়।
দেশে দৈনিক সংক্রামণ যখন বাড়ছে, এমন অবস্থায় আম্ফানের মতো একটি ঘূর্ণিঝড় আমাদের তীব্র স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে ফেলে। শুধু বাংলাদেশ নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডল বিষয়ক সংস্থার ভাষ্যমতে, আটলান্টিক এবং ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে সমুদ্র স্রোতে অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বাড়ার কারণে চলতি বছরে এই অঞ্চলে একাধিক ঘূর্ণিঝড় হবে। আর সে কারণেই দক্ষিণ আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান অঞ্চলকে এই ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলার পাশাপাশি মানুষকে সুরক্ষা দিতে কোভিড-১৯ এর জটিল অবস্থার বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।
বাংলাদেশে দুর্যোগের প্রস্তুতি হিসেবে ৫৫ হাজার জনের একটি ফার্স্ট রেসপন্স নেটওয়ার্ক তৈরির ফলে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে ভারত এবং বাংলাদেশ মিলে ১০০ জনেরও কম মানুষ মারা গেছে। যে কোনো মৃত্যুই দুঃখজনক হলেও, দেশের প্রাথমিক সতর্কতা ব্যবস্থা এবং ভালভাবে পুনরুদ্ধার করার ব্যবস্থা কয়েক বছর ধরে হাজার হাজার মানুষকে বাঁচিয়েছে।
অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ এবং জীবিকা নির্বাহের কাজ সচল করা অবশ্য ভিন্ন বিষয়। এর আগে অনেকবার ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের অবকাঠামো পুনর্গঠিত করা হয়েছে। গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড়ের ঝুঁকিতে থাকা বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশ। এ দেশের দুই-তৃতীয়াংশ জমি সমুদ্রতল থেকে ৫ মিটারেরও কম উঁচু অবস্থিত। বারবার এই দেশে ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। সেই সঙ্গে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষিজমি। আর মহামারীর যে অর্থনৈতিক ক্ষতি তার কারণে বর্তমানে সরকারকে একই সঙ্গে স্বাস্থ্য, অর্থনীতি ও অবকাঠামো সমস্যা মোকাবেলা করতে হচ্ছে।
উত্তর ভারত মহাসাগরে হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে আম্ফানের ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ সবচাইতে বেশি যা প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশে ৪১৫ কিলোমিটার রাস্তা, ২০০ টি সেতু, কয়েক হাজার ঘরবাড়ি, বিশাল আবাদি জমি এবং মৎস্যজীবীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ঝড়ের তীব্রতার কারণে ১৫০ কিলোমিটারেরও বেশি বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এটি মহাবিপর্যয় ছাড়া আর কিছু নয়। কিন্তু পুর্ব পরিকল্পনা দেশকে এমন বিপর্যয়ের মুখে আরো ভালোভাবে প্রস্তুত করে রাখে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাবগুলির সঙ্গে তাৎক্ষণিক মোকাবেলা করাই যথেষ্ট নয়। সমাজকে ঝড়ের পরবর্তী অবস্থার জন্য আরও ভালভাবে প্রস্তুত করাটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
২০১৪ সালে জলবায়ু আর্থিক কাঠামো কার্যকর করার জন্য বাংলাদেশকে আরও ভালোভাবে পুনর্গঠনের প্রয়োজন হয়। জলবায়ু সমস্যা মোকাবেলায় বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, যেখানে সমন্বয় করা হয়েছে একাধিক বিভাগকে। কৃষি, বাসস্থান ও জ্বালানি সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য দীর্ঘ মেয়াদে, প্রতি বছরের বাজেটে বরাদ্দ এবং স্তরে স্তরে পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে যেখানে সমন্বয় করা হয়েছে সরকারের ২০ মন্ত্রণালয়কে।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালে ৮ দশকের এক জলবায়ু মোকাবেলার পরিকল্পনা প্রণয়ন করে বাংলাদেশ যার নাম ডেল্টা প্লান। ২১০০ সালের ডেল্টা প্ল্যানে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা সঙ্গে লড়াই করতে উপকূলীয় অঞ্চলে বাঁধ তৈরির মতো শক্তিশালী অবকাঠামো নির্মাণে জোর দেওয়া হয়। আম্ফানের পরে স্কুল, হাসপাতাল ও ঘরগুলির অবকাঠামো আরও দৃঢ় ও শক্তিশালীভাবে তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে যেনো উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আশ্রয় কেন্দ্রের অভাব না হয় উপকূলীয় অঞ্চলে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯ এর কারণে সরকারের অর্থায়নে একটি বিশাল ঘাটতি যুক্ত করেছে। তবে আমরা বিশ্বাস করি জলবায়ু সমস্যা মোকাবেলা বিষয়গুলোর পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদী আর্থিক কাঠামো ও পরিকল্পনা দেশগুলিকে এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাড়তি সহায়কের ভূমিকা পালন করবে। এ কারণেই ডেল্টা প্ল্যানে জমি ও পানি সেচের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প এবং জনগোষ্ঠীকে স্বাস্থ্যকর ও আরও সচ্ছল করার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেমন: সৌর হোম কিটগুলি প্রতিটি ধ্বংসাত্মক ঝড়ের পরে রোগ প্রতিরোধের জন্য দূষিত জল ফিল্টার করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
বাংলাদেশই একমাত্র দেশ নয়, যারা চলতি বছরে স্বাস্থ্য, অর্থনৈতিক ও জলবায়ু ঝুঁকির মুখে পড়ছে। আর সে কারণেই সকলকে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। আমরা একে অপরের সাফল্য থেকে শিক্ষা নিয়ে হাতে হাত ধরে এগিয়ে যেতে পারি। এক সঙ্গে চলার মাধ্যমেই আমরা আরো শক্তিশালী এবং স্থিতিশীল অবস্থায় পৌছাতে পারবো।
ক্লাইমেট ভারনারেবল ফোরামের চেয়ারপার্সন ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশনের সিইও প্যাট্রিক ভারকুইজেনের যৌথ লেখাটি যুক্তরাজ্য ভিত্তিক গণমাধ্যম 'দ্য গার্ডিয়ান'-এ প্রকাশিত হয়। যার অনুবাদ এখানে প্রকাশ করা হলো।
নওগাঁ দর্পন- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার যানবাহনের টোল মওকুফ বঙ্গবন্ধু টানেলে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- বদলগাছীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
- বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানে খামারি হওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
- পত্নীতলায় ৭ জনের মনোনয়ন বৈধ একজনের বাতিল
- পোরশায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- পোরশায় কসমেটিক্স ও স্টেশনারি দোকান পুড়ে ছাই
- রাণীনগর-আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা
- আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা
- মহাদেবপুরে প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর সমাপনী
- মান্দায় প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- সর্বজনীন পেনশন প্রসারে ৮ বিভাগে মেলা
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- এক সফটওয়্যারের আওতায় সব সরকারি চাকরিজীবী
- দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় ধানের বাম্পার ফলন
- নওগাঁয় মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পেলেন ১৮১ তরুণ-তরুণী
- নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলের মৃত্যু
- নওগাঁয় জেলায় এখন ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আম বাগান
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- নওগাঁ থেকে যশোর-বেনাপোল ও বরিশাল-কুয়াকাটা রোডে বাস চালু
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- রাণীনগরে আগুনে পুড়লো তিনটি গরুসহ বাড়ি
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭টি ফজিলত
- নওগাঁয় পর্যটকদের নজর কাড়ছে ‘ব্র্যান্ডিং সাপাহার’
- পতিত জমিতে বাগান করে লাভবান স্থানীয় বাসিন্দরা
- কাঁচা এবং হাফ সেদ্ধ ডিম কি আসলেই উপকারী, যা বলছেন পুষ্টিবিদ
- মেঘনায় হচ্ছে তৃতীয় সেতু,দূরত্ব কমবে ঢাকার পার্শ্ববর্তী কয়েক জেলার
- সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা
- বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কাঁঠাল থেকে তৈরি হবে দই, আইসক্রিম, চকোলেট ও চিজ
- তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু চালু হচ্ছে জুনে
- কলা উৎপাদনে সহযোগিতা করবে ফিলিপাইন, আলু নিবে শ্রীলংকা
- বগুড়ার দুর্গম যমুনা চরে চাষ হচ্ছে সুপার ফুড `কিনোয়া`
- বন্দরে ভারতসহ তিন দেশের ৬ গমবাহী জাহাজ, কমতে শুরু করেছে দাম
- এসি রুমে বসে প্রথম ট্রেন চালাচ্ছেন চালকরা
- এক মাসেই ৬০ হাজার কোটি টাকার আমদানি
- সাগরে আরও একটি কূপ খননের প্রক্রিয়া শুরু
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- কঁচা নদীর ওপর সেতু `দুই ঘণ্টার রাস্তা এখন দু`মিনিটের`
- সব স্টেশনই হবে আধুনিক ও নান্দনিক
- মেট্রোরেলে চাকরি, পদ ১৩০, আবেদন ফি ৫০০