বাংলাদেশে পুরাতত্ত্ব সমৃদ্ধ জেলা নওগাঁ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০
বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহর নওগাঁ। নওগাঁ জেলার নামকরণ নওগাঁ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ‘নও' (ফরাসি শব্দ) এর অর্থ নতুন ও ‘গা' (গ্রাম) শব্দ দু'টি হতে। অসংখ্য ছোট নদীর লীলাক্ষেত্র এ অঞ্চল। আত্রাই নদীর তীরবর্তী নদী বন্দর এলাকা ঘিরে নতুন যে গ্রাম গড়ে ওঠে, কালক্রমে তা-ই নওগাঁ শহর সর্বশেষ ১৯৮৪ সালে তা জেলায় উন্নীত হয়। প্রাচীন ইতিহাস-ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলা হিসেবে সুপরিচিত নওগাঁ। এই নওগাঁও জেলার আয়তন ৩,৪৩৬ বর্গ কিলোমিটার। এই নওগাঁ জেলার সীমানা উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও জয়পুরহাট, দক্ষিণে রাজশাহী ও নাটোর পূর্বে বগুড়া ও জয়পুরহাট পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও রাজশাহী।
নওগাঁ জেলার প্রধান নদ-নদী হচ্ছে আত্রাই, তুলসীগঙ্গা, ছোট যমুনা, নাগর ইত্যাদি। নওগাঁ জেলার উপজেলা হচ্ছে- নওগাঁ সদর, পত্নীতলা, আত্রাই, রানীনগর, মহাদেবপুর, পোরশা, নিয়ামতপুর, সাপাহার, বদলগাছি, মান্দা, ধামইরহাট।
এই নওগাঁ জেলা রাজশাহী বিভাগের বিশেষ বরেন্দ্র অঞ্চল। সু প্রাচীন সভ্যতা ও স্থাপত্যের প্রতি যাদের ঝোঁক এবং এক সঙ্গে অনেক কিছু দেখতে চান তাদের জন্য নওগাঁ জেলাকে ভ্রমণের কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেয়াটা হবে সবচেয়ে ভালো। নওগাঁ জেলা প্রাচীন পৌন্ড্রবর্ধনভুক্ত অঞ্চল। অন্যদিকে আবার এটি বরেন্দ্রীয় ও অবিচ্ছেদ্য অংশও বটে। এই নওগাঁ জেলা একটি সুপ্রাচীন ঐতিহাসিক সমৃদ্ধ ও তৎকালীন সম্পদশালী একটি জনপদ। এখানে পাওয়া সবচেয়ে পুরনো প্রত্নতাত্ত্বিক নমুনা থেকে প্রমাণিত এই প্রাচীন জনপদ যিশু খ্রিস্টের জন্মের আগেই গড়ে উঠেছিল। পাহাড়পুর ও অন্যান্য অঞ্চলের প্রাপ্ত নিদর্শন গুপ্ত, পাল ও সেন রাজ্যের অন্তর্গত বলে প্রমাণ করেন। এছাড়াও মুসলিম শাসনামলের বহু নিদর্শন এখানে পাওয়া যায়।
পাহাড়পুর বা সোমপুর বৌদ্ধ বিহার এ অঞ্চলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় সর্বাপেক্ষা গৌরবময় প্রত্নস্থানটির নাম সোমপুর বিহার বা পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার। পাহাড়ের মত উঁচু ইমারতের জন্যই এই গ্রামের নাম হয়েছে পাহাড়পুর। প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কাজের ফলে পাক-ভারত উপমহাদেশে এ যাবৎ যত বৌদ্ধ বিহার আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে এ নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামের সোমপুর বৌদ্ধ বিহারই সবচেয়ে বিশালায়তনের। নওগাঁ জেলা শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। বহুকাল ধরে মাটি চাপা পড়ে থাকা এই বৌদ্ধ বিহারটি বেশ কয়েকবার প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ খননের ফলে আবিষ্কৃত হয়েছে। ইংরেজ প্রত্নতাত্ত্বিক বুকানন হ্যামিলটন সর্বপ্রথম এই পাহাড়পুরের স্তুপ দেখে বৌদ্ধস্তুপ বলে অনুমান করেন (১৮০৭-১৮১২)। পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা ‘ধর্মপাল' (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষদিকে এই বিহার নির্মাণ করেন। পাহাড়পুরের এই বৌদ্ধস্তুপ ২৭ একর জমির নির্মিত এবং চারদিকে প্রাচীরবেষ্টিত। হিমালয়ের দক্ষিণের সবচেয়ে বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার হিসেবে এটি আজও বিবেচনা করা হয়। এই বৌদ্ধ বিহারটির উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ৯২২ ফুট এবং পূর্ব-পশ্চিমে ৯১৯ ফুট। বিস্তৃত এবং বিহারে চারপাশে ১৪ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ১৩ ফুট প্রস্থের ১৭৭টি কক্ষ ছিল। ধারণা করা হয়, এসব কক্ষে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা থাকতেন।
এ বিহারের উত্তর-দিকে এক সারিতে ৪৫টি এবং অপর তিন সারিতে ৪৪টি করে কক্ষ ছিল। এখানে প্রায় আটশ জন বৌদ্ধ ভিক্ষুর বাসোপযোগী ছিল এই বিহার।
এই দেশের তৎকালীন সময়ে সূর্য সন্তান আচার্য অতীশ দীপঙ্কর কিছুকাল এই বিহারে বাস করেছিলেন জনশ্রুতি রয়েছে। তাছাড়াও পাহাড়পুরের রূপান্তর ও শিক্ষা ব্যবস্থাকে ড. কাদির আধুনিক আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন। এখানে এক সময় বাস করতেন মহাপন্ডিতাচার্য বোধিভদ্র। এখানে আরও অবস্থান করতেন প্রাচীন চর্যা গীতিকার কাহ্নুপা ও তার গুরু জল দরীপা ওরফে হাড়ি-পা।
পাহাড়পুরের এ বিহারটির বর্তমান উচ্চতা ৭০ ফুট। পিরামিডাকৃতির এই মন্দিরের সমস্ত জটিলতা সংযোজনাবলী একটি শূন্যগর্ভ চতুষ্কোণ কক্ষকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। এ বিহারটির পূর্ব-দক্ষিণ কোণার দিকে প্রাচীরের বাইরে একটি বাঁধানো ঘাট আছে। একে সন্ধ্যাবতীর ঘাট বলা হয়। এ সম্পর্কে একটি কিংবদন্তী প্রচলিত আছে- ‘মৈদলন রাজার সুন্দরী কন্যা সন্ধ্যাবতী এই ঘাটে স্নান করতেন। একদিন তিনি ভেসে যাওয়া একটি জবা ফুলের ঘ্রাণ গ্রহণ করার পর গর্ভবতী হন এবং কুমারী অবস্থায় এক পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। এই পুত্র ‘সত্যপীর' নামে পরিচিত। এই পাহাড়পুরের সোমপুর বিহার স্তুপটি ১৯২৩ সালের খনন কার্য শুরু হয়। এখানে বহু বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। এই পাহাড়পুর গ্রামের সোমপুর বৌদ্ধ বিহার ইউনেস্কো ঘোষিত ৩২২তম বিশ্ব ঐতিহ্য।
কুসুম্বা মসজিদ : নওগাঁ জেলার সান্দা উপজেলার মান্দাগ্রামে স্বচ্ছ সলিলা দীঘির পশ্চিম পার্শ্বে কুসুম্বা মসজিদ অবস্থিত। এ দেশের উল্লেখযোগ্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন কুসুম্বা মসজিদ। এটি নওগাঁ জেলা শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। মধ্যযুগে সুলতানী আমলে গৌড় বাংলায় যেসব মসজিদ গড়ে উঠেছিল তার অন্যতম নওগাঁর কুসুম্বা মসজিদ। এই মসজিদের নির্মাণশৈলী অপরূপ। ভিতরে পাথরের তিনটি কারুকার্যময় মেহরাব অপূর্ব। সামনে উত্তর-দক্ষিণে লম্বা বিরাট দীঘি মসজিদটির সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এই দীঘিটির দৈর্ঘ্য ১২৫০ ফুট ও প্রস্থ ৯০০ ফুট। কথিত আছে, এই দীঘির পানিতে পারদ মিশ্রিত আছে, যার কারণে এই দীঘির পানিতে কচুরিপানা বা আগাছা জন্মাতে পারে না। কুসুম্বা মসজিদটি ৯৬৬ হিজরি তথা ১৫৫৮-৫৯ সালে নির্মিত। নবাব শের শাহ শুরির শাসনামলের শেষ দিকে সুলতান গিয়াস উদ্দীন বাহাদুর শাহ'র রাজত্বকালে সুলাইমান বা সবর খাঁ নামক এক ধর্মান্তরিত মুসলমান মসজিদটি নির্মাণ করেন। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মসজিদটি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কালো পাথরের তৈরি এ মসজিদ এর ভেতরে ও বাইরের দেয়াল অপরূপ কারুকার্যময়। প্রাচীনকালে মসজিদকেন্দ্রিক শাসনব্যবস্থা চালু ছিল। এই মসজিদে কাজী বসার ব্যবস্থা ছিল তার আসন থেকে এ ধারণা করা হয। আমাদের কাগজী পাঁচ টাকার নোটের উপর যে মেহরাবের ছবি দেখা যায় তা এই কুসুম্বা মসজিদের।
সোনা বিবির মসজিদ : নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার মান্দাগ্রামে ইতিহাস কুসুম্বা মসজিদটির ৩০০ গজ দূরে অবস্থিত সোনা বিবির মসজিদ। সবর খাঁ তিনি তার স্ত্রীর নামে নির্মাণ করেন এই সোনা বিবির মসজিদ। নওগাঁ জেলা শহর থেকে বাসে আসা যায় এই কুসুম্বা ও সোনা বিবির মসজিদে।
রাজা দিব্যক জয়স্তম্ভ : নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার পশ্চিমে আরেকটি দর্শনীয় জায়গা ধীবর দীঘি। এ দীঘির মাঝখানে আছে রাজা দিব্যক জয়স্তম্ভ। দিব্যক জয়স্তম্ভ কৈবর্ত রাজত্বকালের একটি কীর্তি। আটকোণ বিশিষ্ট গ্রানাইট পাথরের এরূপ বিরাট স্তম্ভ বাংলাদেশে বিরল। পাথরের এই স্তম্ভটির উচ্চতা ৩১ ফুট ৮ ইঞ্চি (পানির নিচে ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি ও উপরের অংশ ২৫ ফুট ৫ ইঞ্চি)। দ্বাদশ শতকে পাল শাসক দ্বিতীয় মহীপালকে যুদ্ধে পরাজিত করে কৈবর্ত রাজা দিব্যক বিজয়ের নিদর্শন হিসেবে এ দীঘি খনন করে এ মাঝখানে বিজয় স্তম্ভটি স্থাপন করেন। বর্তমানেও ধীবর দীঘি ও তার মধ্যস্থিত স্তম্ভ দিব্যক এর উক্ত সাফল্যের স্মৃতি বহন করছে।
ভিমের পান্টি : নওগাঁ জেলার ধামইরহাট উপজেলার অন্তর্গত গড়ুর স্তম্ভটি ভিমের পান্টি নামেও পরিচিত। ইতিহাস থেকে জানা যায়, যে পাল রাজা নারায়ণ পালের সময় (৮৩৫-৯২০ খ্রীঃ) এটি নির্মিত হয়। উত্তরবঙ্গে কিংবদন্তী প্রচলিত আছে যে, মহাভারত খ্যাত ‘ভীম' রাত্রিতে হাল চাষ করতেন এবং সকাল হবার আগেই ফিরে যেতেন। একদিন চাষে বিলম্ব হবার কারণে তাড়াহুড়া করে ফিরে যেতে তিনি তার হাতের লাঠিটি ফেলে যান। সেটাই বর্তমানে ভীমের পান্টি। এটি কালো পাথরের এবং উচ্চতা ১৬ ফুট ৯ ইঞ্চি। এর উপরিভাগে বিষ্ণুর বাহন গড়ুরের মূর্তি ছিল যা বজ্রপাতে ভেঙ্গে গেছে বলে অনেকে মনে করেন।
প্রবাদ আছে ভীম নামে এক ব্যক্তি অতি প্রাচীনকালে এই বরেন্দ্র অঞ্চলে মাটির প্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন। ইতিহাসে এই প্রাচীর ‘ভীমের জাঙ্গাল' নামে খ্যাত। খুব সম্ভব ১১ শতাব্দীর শক্তিশালী কৈবর্তরাজ ভীম এটার নির্মাতা। তাই এর নাম ভীমের জাঙ্গাল। বগুড়া অঞ্চলের ভীমের জাঙ্গাল আর নওগাঁ জেলার ভীমের পান্টি কৈবর্ত রাজ ভীমের নামের সঙ্গে জড়িত। ফলে অনেকে মনে করে ‘ভীমের জাঙ্গাল' ও ভীমের পান্টি একই ব্যক্তির দ্বারা গঠিত।
আলতা দীঘি : নওগাঁ জেলার ধামুইরহাট উপজেলার অন্তর্গত শালবনের মাঝে এই ঐতিহাসিক আলতা দীঘি অবস্থিত। ধামুইরহাট উপজেলা শহর থেকে ৪ কিলোমিটার উত্তরে গভীর শালবনে প্রায় ১ কিলোমিটার লম্বা ও অর্ধ কিলোমিটার চওড়া এই আলতা দীঘি। এই দীঘির দু'ধারে বন বিভাগের বৃক্ষরাজি এবং দীঘির উত্তর সীমানা ধরে ভারত বাংলাভাগের আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার ও ভারতীয় কাঁটাতারের বেড়া। এই আলতা দীঘির সম্পর্কে প্রবাদ আছে, তৎকালীন সময় অত্র এলাকায় প্রবল খরার কারণে প্রজা সাধারণ পানি ও পানীয জলের কষ্ট লাঘবের জন্য জগদ্দল রাজ মাতার কাছে অভিযোগ করেন। প্রজা দরদী রাজমাতা তাদের পানীয় জলের কষ্ট দূর করতে পুত্রের কাছে তার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন এবং পুত্রের কাছে দাবি করে বলেন, বাবা আমি সকালে ঘুম থেকে উঠে যতদূর পর্যন্ত হেঁটে যেতে পারবো ততখানি লম্বা একটি দীঘি খনন করে দিতে হবে। কঠিন হলেও পুত্র তার প্রাণপ্রিয় জননীর দাবি মেনে নিলেন এবং দীঘি খনন করতে রাজি হলেন। এইভাবে দীঘিটির উৎপত্তি ঘটেছে। এই আলতা দীঘির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার মতো।
এন/কে
নওগাঁ দর্পন- বিদেশিদের ভিসার মেয়াদ কমছে
- ঈদের আগেই ‘সুখবরের’ আশা : জিম্মি নাবিক উদ্ধারে আলোচনায় অগ্রগতি
- কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন ভুটানের রাজার
- কারওয়ানবাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু
- ডলার সংকট কাটছে
- উপজেলা নির্বাচনে কঠোর নির্দেশনা
- অ্যানেসথেসিয়ার ওষুধ পরিবর্তন করার নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের
- এক ইসরাইলির পুরস্কার গ্রহণ করে ড. ইউনূস গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন:
- বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক
- এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন:
- যেসব জিনিসের ওপর জাকাত ফরজ হয়
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- পোরশায় ফিতরা নির্ধারণ সর্বনিম্ন-৭০, সর্বোচ্চ-২৯৫০ টাকা
- ধামইরহাটে হতদরিদ্রদের মাঝে নগদ অর্থ ও হুইল চেয়ার বিতরণ
- আত্রাইয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
- আত্রাইয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
- ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে সাত বিভাগে
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা
- কূপ খননে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চেহারা
- ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা
- বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার
- কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ১৯৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- আত্রাইয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের ইফতার ও দোয়া মাহফিল
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- অসহায়দের বাড়ি বাড়ি ইফতার বাজার পৌঁছে দিচ্ছে নজিপুর পরিবার
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- রানীনগরে রমযান মাসে টিসিবি পণ্যে স্বস্তি ফিরেছে নিম্মআয়ের পরিবারে
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় ধানের বাম্পার ফলন
- নওগাঁয় মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পেলেন ১৮১ তরুণ-তরুণী
- নওগাঁয় জেলায় এখন ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আম বাগান
- নওগাঁয় তরুণীদের পছন্দের শীর্ষে ‘নায়রা’
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- বঙ্গবাজারে আগুনের সূত্রপাত যেভাবে
- এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- নওগাঁ থেকে যশোর-বেনাপোল ও বরিশাল-কুয়াকাটা রোডে বাস চালু
- নওগাঁ মেডিকেল শিক্ষার্থীদের তাক লাগানো রেজাল্ট
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- সৌদির আজওয়া ও মরিউম খেজুর চাষ হচ্ছে নওগাঁয়
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭টি ফজিলত
- নওগাঁয় পর্যটকদের নজর কাড়ছে ‘ব্র্যান্ডিং সাপাহার’
- ডাঃ রাজন এর মৃত্যুর আসল রহস্য মিললো ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন থেকে
- নওগাঁ জেলার বিখ্যাত খাবার ‘প্যারা সন্দেশ’
- নওগাঁয় পানি ফলের কেজি ১৫ টাকা
- নওগাঁয় বেগুন ৫, শিমের কেজি ১০ টাকা
- নওগাঁয় এক ঘন্টা পরে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরু!
- আগুনের ভয়াবহতা দেখে পানির পাইপ কাঁধে তুলে নিলেন এমপি জন
- নওগাঁয় হাজার কোটি টাকার টুপি রপ্তানির সম্ভাবনা
- মাদার তেরেসা পদক পেলেন খাদ্যমন্ত্রীর কন্যা ও ভাতিজি
- নওগাঁর ২২টি উচ্চ বিদ্যালয়ে সততা ষ্টোরের জন্য অর্থ বিতরণ
- নওগাঁ এখন আমের নতুন রাজধানী হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে
- নওগাঁয় আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
- নওগাঁয় ডেঙ্গু সনাক্তকরন পরীক্ষার বিতর্কিত ফলাফল নিয়ে জনমনে আতঙ্ক
- নওগাঁয় স্কুল ছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা
- বার্ডফ্লু আতঙ্কে নিয়ামতপুর
- নওগাঁয় আলুর বাম্পার ফলন