শতবর্ষের দূরত্বেও পথপ্রদর্শক
প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২০
বঙ্গবন্ধু যখন স্কুলের ছাত্র, পাড়া-প্রতিবেশী আর সহপাঠীদের গ-িতেই কাটছিল জীবন, যখন তিনি শেখ মুজিব পরিচয়ের চেয়ে খোকা নামেই বেশি পরিচিত তখন থেকেই তার নেতৃত্বগুণের পরিচয় মিলছিল। স্কুলজীবনেই বালক মুজিব তৎকালীন অবিভক্ত বঙ্গের প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা একে ফজলুল হক এবং পরবর্তীকালের অখ- পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নজর কেড়েছিলেন। বালকের সাহস, অধিকারবোধ এবং প্রতিনিধিত্বের গুণ মুজিবের তার প্রতি তাদের আকৃষ্ট করেছিল। উভয়েই কলকাতায় গেলে দেখা করার পরামর্শ দেন। মুজিবের জন্য যেন রাজনীতির বৃহত্তর অঙ্গন আপনিই তৈরি হয়ে উঠেছিল।
স্কুলপর্ব শেষ করে ভর্তি হলেন কলকাতার বিখ্যাত ইসলামিয়া কলেজে। ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠলেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর, যুক্ত হলেন মুসলিম লীগের রাজনীতিতে। তখনকার প্রগতিশীল বাঙালি নেতা আবুল হাশিমের কাছে রাজনীতির পাঠ নিয়েছেন। সেই সময়কার বাস্তবতায় তরুণ মুজিব ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের জন্য স্বতন্ত্র আবাসভূমির দাবিকে যৌক্তিক মনে করেছেন এবং পাকিস্তান আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দাঙ্গার সময় উভয় সম্প্রদায়ের বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ালেন। আর দেশভাগের পর কলকাতা ছেড়ে পাকিস্তানে এলেন, তৎকালীন পূর্ববঙ্গের রাজধানী ঢাকায়।
শুরুতেই নবীন রাষ্ট্র যেন হোঁচট খেল। এক হাজার মাইলের ব্যবধানে দুটি ভিন্ন ভাষা-সংস্কৃতির মানুষের অঞ্চল নিয়ে একটি রাষ্ট্র গড়ে তুলতে নেতৃত্বের যে প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা এবং পরমতসহিষ্ণুতার প্রয়োজন তার অভাব ছিল প্রকট। কেন্দ্রে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব শুরু হয় গোড়া থেকেই। আর তরুণ রাজনৈতিক কর্মীটি উপলব্ধি করলেন মুসলিম লীগের নেতৃত্ব জমিদার-জোতদার ও আমলা-ব্যবসায়ীদের কাছেই কুক্ষিগত। তাদের বিবেচনায় সাধারণ মানুষের কোনো স্থান নেই। ১৯৪৯ সালেই তাই বড়লোকের দল ছেড়ে জনগণের দল গড়ার জন্য মওলানা ভাসানী ও টাঙ্গাইলের শামসুল হককে নিয়ে তৈরি করলেন আওয়ামী মুসলিম লীগ। কিন্তু রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে খোদ জিন্নাহই সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের দাবি উপেক্ষা করলেন। অচিরেই এটিও স্পষ্ট হল যে কেবল বাংলা ভাষা নয়, বাঙালির কৃষ্টি-ঐতিহ্যের প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার বিরূপ, বৈরী।
পাকিস্তান সৃষ্টির পর পরই অধিকার আদায়ের সৈনিক মুজিব কারাগারে নিক্ষিপ্ত হলেন। ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে আরও অনেকের মতো শেখ মুজিবেরও পাকিস্তান নিয়ে সব স্বপ্ন ভেঙে গেল। তিনি উপলব্ধি করলেন, আগামী দিনের অধিকারের বিষয় ধর্ম বা ধর্মীয় সম্প্রদায়ের স্বার্থ নয়, ভাষা-কৃষ্টি তথা জাতিগত পরিচয় ও ঐতিহ্য এবং তা রক্ষা ও আদায়ের সংগ্রামই হবে আগামী দিনের রাজনীতি। দল থেকে ধর্মীয় পরিচয় তুলে দিলেন, মুজিবের লক্ষ্য হলো অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল সমাজ গঠন ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। ক্রমেই বলিষ্ঠ ভূমিকা, সুস্পষ্ট বক্তব্য, দৃঢ় অবস্থান, সাংগঠনিক দক্ষতা এবং অসংখ্যের প্রতিনিধিত্ব করার মানসিকতায় তিনি বাঙালির নির্ভরযোগ্য নেতায় পরিণতি লাভ করেছেন।
গত শতকের পঞ্চাশ ও ষাটের দশকজুড়ে পাক সরকার পূর্ব পাকিস্তানকে ঘিরে কেবলই চক্রান্ত চালিয়েছে, আমাদের অধিকারবঞ্চিত করেছে, বঞ্চনা-পীড়নে কোণঠাসা করে রাখতে চেয়েছিল বাঙালিকে। কিন্তু তারা সফল হয়নি। এর প্রধান কারণ ততদিনে এ জাতি তাদের যথার্থ নেতার সন্ধান পেয়ে গেছে। ফলে চরম দমন-পীড়নের মধ্যেও এই দুই দশকজুড়েই বাঙালি রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে এগিয়ে গেছে। কোনো প্রতিকূলতাই লড়াকু জাতিকে দমাতে পারেনি। ছাত্র-জনতা পুলিশ-আর্মির গুলির মুখে বুক পেতে দাঁড়িয়েছেন, কারফিউ ভেঙে রাজপথে মিছিল-সমাবেশ করেছেন, জেল-জরিমানাকে গ্রাহ্য করেননি। কোনো নিষেধ, ভ্রƒকুটি, শাস্তির হুমকির পরোয়া করেনি মানুষ। কারণ একটিই, তাদের এমন একজন নেতা আছেন যার ওপর সম্পূর্ণ আস্থা রেখে নির্ভর করা যায়। এতকাল মানুষ দেখেছে নেতাদের দোলাচল, ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থের আপস, প্রলোভন কিংবা হুমকির কাছে নতি স্বীকার। মুজিবের মধ্যে তারা প্রথম পেল দৃঢ় মেরুদ-ের অটল এক নেতাকে, যিনি সবার মধ্যে থেকেও সবার চেয়ে এগিয়ে। যিনি ভাই, বন্ধু কিন্তু একই সঙ্গে নেতাও;
যার দরদি মনের পরিচয় কে না পেয়েছে, আর প্রয়োজনের সময় পেয়েছে নেতার অনমনীয় সাহস ও দৃঢ়তার পরিচয়। মানুষ তার পেছনে কাতারবন্দি হলো, তাকে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় ডাকল বঙ্গবন্ধু, স্লোগান দিলÑ এক নেতা এক দেশ, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ।
বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশ, বাংলাদেশজুড়ে বঙ্গবন্ধু। এই ছিল জনগণের দৃঢ়বিশ্বাস। তাদের আস্থা ও বিশ্বাস, প্রীতি ও শ্রদ্ধা, প্রত্যাশা ও প্রত্যয় মিলে বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠলেন ইতিহাসের অনন্য নায়ক। আপামর মানুষের অন্তর তিনি এমনভাবে জয় করেছিলেন যে, একাত্তরে তার অনুপস্থিতিতেও তিনিই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা।
তাই স্বাধীন বাংলাদেশে, যুদ্ধবিধ্বস্ত এক জনপদে, যখন একটি সরকার দীর্ঘযাত্রার প্রস্তুতিতে হিমশিম খাচ্ছে তখন মুক্তিযুুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত জাতির মধ্যে নেতার হত্যাকারী লুকিয়ে থাকবে এমনটা কেউ ভাবতে পারেনি। কিন্তু চক্রান্তকারী বেইমান তো আসলে হিসাবের বাইরের মানুষ।
তার হত্যাকা-ের পর দুই দশক ধরে চলল বাংলাদেশকে ফের পাকিস্তান বানানোর অপপ্রয়াস। চেষ্টা চলল জনগণের এবং ভাবী প্রজন্মের মনে যেন নেতা মুজিবের প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসা জন্মানোর সুযোগ না ঘটে। তাকে এবং মুক্তিযুদ্ধের নেতাদের ও সেই সঙ্গে এর চেতনাকে চাপা দেওয়ার কৌশল চলতেই থাকল। কিন্তু শেখ মুজিব বেঁচে রইলেন কবির হৃদয়ে, গায়কের কণ্ঠে, শিল্পীর তুলিতে, সাংবাদিকের ভাষ্যে, রাজনৈতিক কর্মীর চেতনায়, সংস্কৃতিকর্মীর সৃজনশিল্পে। মুজিব কখনো কেবল ইতিহাসের পাতায় আবদ্ধ থাকার মানুষ নন, কেবল গবেষকের ডিগ্রির উপাদানমাত্র হয়ে থাকতে পারেন না। তিনি বাঙালির চেতনায় বরাবর জীবন্ত, প্রাসঙ্গিক, তার প্রেরণা, রাজনীতির পথনির্দেশক। মৃত্যু তাকে বাঙালির হৃদয় থেকে ছিনিয়ে নিতে পারেনি। শতবর্ষের দূরত্বেও তার স্মৃতি একটুও ম্লান হয়নি। বরং তা আরও উজ্জ্বল, অমোঘ এবং অনুসরণীয় হয়ে উঠেছে দিনে দিনে।
নওগাঁ দর্পন- বদলগাছীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
- বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানে খামারি হওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
- পত্নীতলায় ৭ জনের মনোনয়ন বৈধ একজনের বাতিল
- পোরশায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- পোরশায় কসমেটিক্স ও স্টেশনারি দোকান পুড়ে ছাই
- রাণীনগর-আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা
- আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা
- মহাদেবপুরে প্রাণি সম্পদ প্রদর্শনীর সমাপনী
- মান্দায় প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- সর্বজনীন পেনশন প্রসারে ৮ বিভাগে মেলা
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- এক সফটওয়্যারের আওতায় সব সরকারি চাকরিজীবী
- দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- বদলগাছীতে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
- আত্রাইয়ে মুজিবনগর দিবস পালিত
- পোরশায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত
- মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে পোরশায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল
- মান্দায় বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
- ধামইরহাটে বঙ্গবন্ধু টেবিল টেনিস টূর্নামেন্ট
- মহাদেবপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে বাই সাইকেল ও উপবৃত্তি প্রদান
- পেঁয়াজের সাদা ফুলে ‘কালো সোনা’র স্বপ্ন আত্রাইয়ের চাষিদের
- নওগাঁয় দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় ধানের বাম্পার ফলন
- নওগাঁয় মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পেলেন ১৮১ তরুণ-তরুণী
- নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলের মৃত্যু
- নওগাঁয় জেলায় এখন ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আম বাগান
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- নওগাঁ থেকে যশোর-বেনাপোল ও বরিশাল-কুয়াকাটা রোডে বাস চালু
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- নওগাঁ মেডিকেল শিক্ষার্থীদের তাক লাগানো রেজাল্ট
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- রাণীনগরে আগুনে পুড়লো তিনটি গরুসহ বাড়ি
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭টি ফজিলত
- নওগাঁয় পর্যটকদের নজর কাড়ছে ‘ব্র্যান্ডিং সাপাহার’
- পতিত জমিতে বাগান করে লাভবান স্থানীয় বাসিন্দরা
- মেঘনায় হচ্ছে তৃতীয় সেতু,দূরত্ব কমবে ঢাকার পার্শ্ববর্তী কয়েক জেলার
- সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা
- বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কাঁঠাল থেকে তৈরি হবে দই, আইসক্রিম, চকোলেট ও চিজ
- তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু চালু হচ্ছে জুনে
- কলা উৎপাদনে সহযোগিতা করবে ফিলিপাইন, আলু নিবে শ্রীলংকা
- বগুড়ার দুর্গম যমুনা চরে চাষ হচ্ছে সুপার ফুড `কিনোয়া`
- বন্দরে ভারতসহ তিন দেশের ৬ গমবাহী জাহাজ, কমতে শুরু করেছে দাম
- এসি রুমে বসে প্রথম ট্রেন চালাচ্ছেন চালকরা
- এক মাসেই ৬০ হাজার কোটি টাকার আমদানি
- সাগরে আরও একটি কূপ খননের প্রক্রিয়া শুরু
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- কঁচা নদীর ওপর সেতু `দুই ঘণ্টার রাস্তা এখন দু`মিনিটের`
- সব স্টেশনই হবে আধুনিক ও নান্দনিক
- মেট্রোরেলে চাকরি, পদ ১৩০, আবেদন ফি ৫০০