মে দিবসে বঙ্গবন্ধু
নওগাঁ দর্পন ডেস্ক :
প্রকাশিত: ২ মে ২০২১
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শ্রমিকদের ভূমিকা ছিল অনন্য। বিপুলসংখ্যক শ্রমিক মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করে। স্বাধীন দেশে শ্রমিকরা বাঁচার মতো মজুরি ও অন্যান্য সুবিধা পাবে, এটা বঙ্গবন্ধু চেয়েছেন। তবে তার মূল লক্ষ্য ছিল শোষণ-বঞ্চনার অবসান। তিনি সমাজতন্ত্রকে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির অন্যতম হিসেবে ঘোষণা করেন।মে দিবস, ১৯৫৪।
মার্চ মাসের প্রথমদিকে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট বিপুল বিজয় অর্জন করেছে। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব প্রদানকারী দল মুসলিম লীগ শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক মুখ্যমন্ত্রী। যুক্তফ্রন্টের প্রধান শরিক দল আওয়ামী লীগ। প্রাদেশিক পরিষদে এ দলের সদস্যসংখ্যা শেরে বাংলার কৃষক শ্রমিক পার্টির প্রায় তিন গুণ।
এ সময়ে এসেছিল মে দিবস, শ্রমিকদের আন্তর্জাতিক সংহতি দিবস। তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান, বয়স ৩৪ বছর। তিনি দলের পূর্ব পাকিস্তান শাখার সাধারণ সম্পাদক। সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। নির্বাচনি প্রচার অভিযানকালে মওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এবং পাকিস্তান আওয়ামী লীগপ্রধান হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে তরুণ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের নাম প্রায় একসঙ্গে উচ্চারিত হতো। পূর্ব পাকিস্তান পরিষদ নির্বাচনে তিনি গোপালগঞ্জের একটি আসন থেকে নির্বাচিত হন।
সে সময় মে দিবস পালনে বামপন্থি শ্রমিক সংগঠনগুলো অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করত। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। এ দল গঠনের উদ্যোক্তাদের বেশিরভাগ এসেছেন মুসলিম লীগ থেকে। কিন্তু ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পরই তাদের মোহভঙ্গ ঘটতে শুরু করে। মুসলিম লীগ বাঙালিদের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করে। তারা বাংলা ভাষার পরিবর্তে উর্দু চাপিয়ে দিতে চায়।
পশ্চিম পাকিস্তানকেন্দ্রিক মুসলিম লীগ নেতৃত্ব ও সরকারের কাজে স্পষ্ট হতে থাকে- বাঙালিদের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে পদানত রাখতে তারা সম্ভাব্য সবকিছু করবে। আওয়ামী লীগ এপথে বাধার প্রাচীর হয়ে উঠতে থাকে। তারা পরিণত হয় সব শ্রেণি-পেশার বাঙালির বিকাশের স্বার্থে আপসহীন দল। লক্ষ্য অর্জনে দলটি মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি কৃষক ও শ্রমিকদের মধ্যে কাজ করতে শুরু করে।
ছাত্রদের মধ্যেও প্রভাব ছিল উল্লেখযোগ্য। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাত্র সাড়ে চার মাসের মধ্যে ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত ছাত্রলীগ ১৯৪৮ সালের মার্চে এবং ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলনে ছিল সামনের সারিতে।
১৯৫৪ সালের ১ মে যুক্তফ্রন্ট ক্ষমতায়। সে সময় এ ভূখণ্ডে শিল্পকারখানা খুব একটা ছিল না। শ্রমিক সংখ্যা ছিল কম। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির স্বার্থ আদায়ের সংগ্রামে শ্রমিকদের সংগঠিত করার গুরুত্ব উপলব্ধি করেন।
যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় আসার পর শ্রমিকদের সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, এটাও তিনি মনে করতেন না। এ জন্য তাদের দাবি সামনে আনতে হবে। ১ মে শ্রমিকদের সবচেয়ে বড় জমায়েতের এলাকা আদমজী নগরের শ্রমিক সমাবেশে তার অংশগ্রহণ ছিল এ উপলব্ধির ফল।
‘সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইন্টালিজেন্স অন ফাদার অব দি নেশন শেখ মুজিবুর রহমান’-এর চতুর্থ খণ্ডে আমরা ২ মে’র একটি প্রতিবেদন দেখতে পাই। শিরোনাম ছিল- মে দিবসের তাৎপর্য ও শ্রমিকদের মুক্তির জন্য আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের সমাবেশে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ। প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ মুজিবুর রহমান-এমএলএ মে দিবস উদযাপনের তাৎপর্য তুলে ধরে ১৮৮৬ সালে শ্রমিকরা যেজন্য আত্মাহুতি দিয়েছে তা হাসিলে সংগঠিত আন্দোলনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
১৯৫২ সালের শেষদিকে শান্তি সম্মেলন উপলক্ষে সমাজতান্ত্রিক দেশ চীন সফরের উল্লেখ করে তিনি বলেন, চীনের শ্রমিকদের সঙ্গে পূর্ব পাকিস্তানের শ্রমিকদের জীবনের অনেক পার্থক্য। পূর্ব পাকিস্তানের শ্রমিকদের জীবনে দুঃখকষ্টের শেষ নেই। আওয়ামী লীগ শ্রমিকদের মুক্তির জন্য যেকোনো আত্মত্যাগে প্রস্তুত।
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ মুজিবুর রহমান শত্রুর চরদের চক্রান্তের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার জন্য শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানান। [পৃষ্ঠা ২১-২২]
এই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ মুজিবুর রহমান ২৮ এপ্রিল ইস্ট বেঙ্গল প্রেস শ্রমিকদের সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। তিনি শ্রমিকদের ইউনিয়নের পতাকাতলে সংগঠিত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যুক্তফ্রন্ট সরকার ও আওয়ামী লীগ তাদের দাবি-দাওয়া পূরণে সম্ভাব্য সবকিছু করবে।
১৯৫৪ সালের ৩০ মে বঙ্গবন্ধু শেরে বাংলার মন্ত্রিসভায় যোগদান করেন। কিন্তু সেই রাতেই আদমজী জুটমিলে বাঙালি ও অবাঙালি শ্রমিকদের মধ্যে ভয়াবহ দাঙ্গা বাঁধানো হয়। এটা ছিল যুক্তফ্রন্ট সরকারকে ভেঙে দেয়ার সুগভীর চক্রান্তের অংশ। সে সময়ের লাটভবনে শপথ গ্রহণ শেষ হতে না হতেই আদমজীতে দাঙ্গার খবর আসে। বঙ্গবন্ধু মুহূর্ত দেরি না করে সেখানে চলে যান। তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংঘর্ষের এলাকায় পৌঁছান এবং পরিস্থিতি শান্ত করায় সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। গভীর রাতে ঢাকায় ফিরে তিনি অবাঙালি অধ্যুষিত বিভিন্ন এলাকা সফর করেন। আদমজীর ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ঢাকায় যেন সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে তিনি সচেতন ছিলেন।
১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে তিনি স্বায়ত্তশাসেন ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। এ দাবি আদায়ে শ্রমিকদের ভূমিকার গুরুত্ব তিনি উপলব্ধি করতে পারেন। শ্রমিক এলাকাগুলোতে তিনি বড় বড় জনসভা করেন। এ বছরের ৮ মে গভীর রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। সেদিন বিকেলে তিনি নারায়ণগঞ্জে বিশাল সমাবেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। এই সমাবেশে সবচেয়ে বেশি শ্রমিক এসেছিল আদমজী ও ডেমরা শ্রমিক এলাকা থেকে।
বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হলে ছাত্রদের পাশাপাশি শ্রমিকরাও প্রতিবাদে গর্জে ওঠে। তিনি শ্রমিকদের এ ভূমিকা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেছেন।
১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি এ মামলা থেকে মুক্তিলাভের পর তিনি পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকা সফরের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এর প্রথমটি ছিল আদমজী নগর এলাকায় এবং সেটাই ছিল স্বাভাবিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শ্রমিকদের ভূমিকা ছিল অনন্য। বিপুলসংখ্যক শ্রমিক মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করে। স্বাধীন দেশে শ্রমিকরা বাঁচার মতো মজুরি ও অন্যান্য সুবিধা পাবে, এটা বঙ্গবন্ধু চেয়েছেন। তবে তার মূল লক্ষ্য ছিল শোষণ-বঞ্চনার অবসান। তিনি সমাজতন্ত্রকে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির অন্যতম হিসেবে ঘোষণা করেন।
১৯৭২ সালের ১ মে তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ প্রদান করেন। তিনি ভাষণে বলেন- “আমরা বিধ্বস্ত অর্থনীতিকে সমাজতান্ত্রিক ভিত্তিতে গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। অতীতে কতিপয় সুবিধাভোগী দেশের সমুদয় সম্পদের সিংহভাগ ভোগ করত। বর্তমান ব্যবস্থার চূড়ান্ত পর্যায়ে কৃষক, শ্রমিক, দরিদ্র ও বঞ্চিত লোকেরা উপকৃত হবেন।
এই জন্যই সরকারের ওপর অত্যন্ত গুরুভার সত্ত্বেও আমরা চলতি বৎসরের ২৬ মার্চ আমাদের অর্থনীতির কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন ব্যাংক-বীমা, সমগ্র পাট, বস্ত্র ও চিনি শিল্প, অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন ও বৈদেশিক বণিজ্যসহ শিল্প কারখানার একটি বিরাট অংশ জাতীয়করণ করেছি। পুরাতন পুঁজিবাদী পদ্ধতির স্থলে সমাজতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েমের পথে এটা একটা দুঃসাহসিক পদক্ষেপ।
নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আমরা এগিয়ে চলেছি। সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি পুরোপুরিভাবে গড়ে তোলার কাজ আমাদের সামনে পড়ে রয়েছে। এখানেই শ্রমজীবীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।”
বাংলাদেশের অর্থনীতি গত পঞ্চাশ বছরে দৃঢ়ভিত্তি পেতে শুরু করেছে। কিন্তু বৈষম্য দূর হয়নি। বরং প্রযুক্তির বিকাশ যত ঘটছে, অর্থনৈতিক বৈষম্য তত যেন প্রকট হচ্ছে। মুষ্টিমেয় লোকের হাতে জমা পড়ছে বিপুল সম্পদ। তাদের নিয়ন্ত্রণে শুধু অর্থনীতি নয়, রাজনীতিও। এ পরিস্থিতির পরিবর্তনের জন্য, শ্রমজীবী জনগণের স্বার্থ যথাযথভাবে পূরণের জন্য সংগঠিত ভূমিকার প্রয়োজন এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি। বাংলাদেশে শ্রমিক সংখ্যা বাড়ছে। সংগঠিত শিল্পখাতের ছোট-বড় নানা প্রতিষ্ঠানে প্রায় এক কোটি শ্রমিক কাজ করছে। তারা নিজেদের মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধ ও সংগঠিত সংগ্রাম গড়ে তুলবে, এটাই মে দিবসের প্রত্যাশা।
লেখক: মুক্তিযোদ্ধা-কলাম লেখক, সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত।
নওগাঁ দর্পন- নওগাঁয় ঘুষ নিতে গিয়ে ধরা খেলেন ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা
- নওগাঁয় চুরি হওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
- নওগাঁয় তুলে ধরা হলো শরণার্থীদের দুর্ভোগ-দুর্দশার চিত্র
- বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- জাতিসংঘে উঠল পার্বত্য শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নে অর্জিত অগ্রগতির কথা
- বন্ধুত্ব ও শ্রদ্ধাবোধ রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রধান ভিত্তি
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী বাড়ছে যুক্ত হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস ভাতা
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি ব্যয় নেমেছে অর্ধেকে
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিদের ই-পাসপোর্ট সেবা শুরু
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার যানবাহনের টোল মওকুফ বঙ্গবন্ধু টানেলে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- বদলগাছীতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী
- বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানে খামারি হওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
- পত্নীতলায় ৭ জনের মনোনয়ন বৈধ একজনের বাতিল
- পোরশায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- পোরশায় কসমেটিক্স ও স্টেশনারি দোকান পুড়ে ছাই
- রাণীনগর-আত্রাইয়ে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা
- মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- আওয়ামী লীগের ইশতেহারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য যেসব অঙ্গীকার
- নওগাঁর নতুন জেলা প্রশাসক মো. গোলাম মওলা
- নওগাঁয় কিশোর গ্যাং লিডার নাঈম গ্রেফতার
- নওগাঁয় ধানের বাম্পার ফলন
- নওগাঁয় মেধার ভিত্তিতে সরকারি চাকরি পেলেন ১৮১ তরুণ-তরুণী
- নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলের মৃত্যু
- নওগাঁয় জেলায় এখন ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে আম বাগান
- বাপাউবো মহাপরিচালক হলেন রাণীনগরের কৃতি সন্তান রমজান আলী
- রাজশাহী সহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি
- এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন
- নওগাঁ থেকে যশোর-বেনাপোল ও বরিশাল-কুয়াকাটা রোডে বাস চালু
- নওগাঁয় খামারের ৮০০ হাঁস নিয়ে উধাও পাহারাদার
- ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা বন্ধে সংসদে প্রস্তাব পাস
- নওগাঁর ‘মাতাজীর স্পঞ্জ মিষ্টি’ মুখে দিতেই গলে যায়
- মহাদেবপুররে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ভিডিও ধারণ,গ্রেফতার১
- নওগাঁয় বজ্রপাতে দুই নারীসহ ৩ জনের মৃত্যু
- নওগাঁয় সরকারি হাসপাতালে বৈকালিক চিকিৎসাসেবা চালু
- নওগাঁয় বিকট শব্দে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, উড়ে গেল ঘরের চাল
- ব্যারিস্টার সুমনের খেলা দেখতে নওগাঁ স্টেডিয়ামে ভিড়
- নওগাঁয় এক ভুয়া চিকিৎসকের ৬ মাসের কারাদণ্ড
- বদলগাছীতে সাড়া ফেলেছে বাউ চিকেন
- রাণীনগরে আগুনে পুড়লো তিনটি গরুসহ বাড়ি
- নওগাঁয় সাড়া ফেলেছে নতুন জাতের মুরগি ‘বাউ চিকেন’
- স্বাদে-মানে অনন্য নওগাঁর প্যারা সন্দেশ
- ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম কমল
- সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখার ৭টি ফজিলত
- নওগাঁয় পর্যটকদের নজর কাড়ছে ‘ব্র্যান্ডিং সাপাহার’
- পতিত জমিতে বাগান করে লাভবান স্থানীয় বাসিন্দরা
- নওগাঁবাসীর জন্য ১২০ পদে সরকারি চাকরির সুযোগ
- মেঘনায় হচ্ছে তৃতীয় সেতু,দূরত্ব কমবে ঢাকার পার্শ্ববর্তী কয়েক জেলার
- সারাদেশে লকডাউন ঘোষণা
- বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- কাঁঠাল থেকে তৈরি হবে দই, আইসক্রিম, চকোলেট ও চিজ
- তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু চালু হচ্ছে জুনে
- কলা উৎপাদনে সহযোগিতা করবে ফিলিপাইন, আলু নিবে শ্রীলংকা
- বগুড়ার দুর্গম যমুনা চরে চাষ হচ্ছে সুপার ফুড `কিনোয়া`
- বন্দরে ভারতসহ তিন দেশের ৬ গমবাহী জাহাজ, কমতে শুরু করেছে দাম
- এসি রুমে বসে প্রথম ট্রেন চালাচ্ছেন চালকরা
- এক মাসেই ৬০ হাজার কোটি টাকার আমদানি
- সাগরে আরও একটি কূপ খননের প্রক্রিয়া শুরু
- ঘরে বসে এক কলেই মিলছে পাসপোর্ট-ভিসার সব তথ্য
- কঁচা নদীর ওপর সেতু `দুই ঘণ্টার রাস্তা এখন দু`মিনিটের`
- সব স্টেশনই হবে আধুনিক ও নান্দনিক
- মেট্রোরেলে চাকরি, পদ ১৩০, আবেদন ফি ৫০০