শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ বৈশাখ ১২ ১৪৩১ ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
‘বহুভাষায় সাক্ষরতা, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা’- প্রতিপাদ্য সামনে রেখে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ উদযাপিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। ব্যক্তি, সম্প্রদায় ও সমাজে সাক্ষরতার গুরুত্ব তুলে ধরতে ১৯৬৫ সালে ইউনেস্কো ৮ সেপ্টেম্বরকে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
দিবসটি উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিবসটি উপলক্ষে পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেছেন, শতভাগ সাক্ষরতা অর্জনে সাক্ষরতা কর্মসূচিকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করতে হবে। এ লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বেসরকারি সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০১৯’ পালিত হচ্ছে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করে বাণীতে আবদুল হামিদ বলেন, শিক্ষা হলো জ্ঞান অর্জনের মূল ভিত্তি। আর সাক্ষরতা অর্জন হলো শিক্ষার প্রাথমিক সোপান।
তিনি মনে করেন, এবারের আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ‘বহু ভাষায় সাক্ষরতা, উন্নত জীবনের নিশ্চয়তা’ চলমান প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে। তিনি ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা সাক্ষরতা ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সংক্রান্ত উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে চাই। এছাড়াও জাতিসংঘ প্রণীত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-৪ (এসডিজি-৪) অনুযায়ী মানসম্মত ও সর্বজনীন শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার নানামুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।’
বাণীতে তিনি বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আনন্দ প্রকাশ এবং দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
naogaondorpon.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়